Saturday, May 7, 2016

আ.লীগ আমলে বাংলাদেশ থেকে পাচার হয়েছে ৫০ হাজার কোটি টাকা: আনন্দবাজার পত্রিকা


প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স: ভারতীয় আনন্দবাজার পত্রিকা সব সময়ই বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগকে সমর্থন দিয়ে এসেছে। এবং এখনো দিচ্ছে। সেই পত্রিকাটিই আজকে নিজেদের একটি রিপোর্টে স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছে যে, বাংলাদেশে এখন আওয়ামী লীগ যে লুটপাটের রাজ্য কায়েম করেছে তা নজিরবিহীন।

পত্রিকাটি জানাচ্ছে, গত দশ বছরে, যার পুরোটাই প্রায় আওয়ামী আমল, বাংলাদেশ থেকে ক্ষমতাসীনরা পাচার করেছে ৫০ হাজার কোটি টাকা। যদিও প্রকৃত অর্থের পরিমাণ তার বহু গুণ বেশি। তবু আওয়ামী লীগের কট্টর সমর্থক একটি সংবাদমাধ্যমে পক্ষে এতটুকু স্বীকার করা উল্লেখযোগ্য ঘটনা।

আজ শুক্রবার প্রকাশিত আনন্দবাজারের “বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ ভোগ করছে ভারত, আমেরিকাও” রিপোটির এ সংক্রান্ত বক্তব্য হচ্ছে--

“দশ বছরে বাংলাদেশ থেকে পাচার হয়েছে ৪৯ হাজার ১৩ কোটি ডলার। পরিমাণটা কী ফুঁ দিয়ে উড়িয়ে দেওয়ার মতো? টাকাটা কোথায় কীভাবে খরচ হল সেটাও তো দেখা দরকার। সব রফতানিকারক সংস্থাই যে এ কাজ করছে এমন তো নয়। অপরাধীদের জেরা করলেই জানা যাবে কোন দেশে কত টাকা যাচ্ছে। কী কাজে লাগছে। বাংলাদেশের ঊর্ধ্বমুখী অর্থনীতিকে টান মেরে নীচে নামানোর চেয়ে জঘন্য কাজ আর কী হতে পারে। যাদের জেলখানার ভেতরে থাকার কথা, তারা বাইরে ঘুরে বেড়ায় কী করে!

সূত্র: আনন্দবাজার/আমার বাংলাদেশ
Share:

রাতে ব্যালেট পেপারে সীল মারায় ভোটগ্রহন স্থগিত, আটক ৫


প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স: রাতে ব্যালেট পেপারে সীল মারায় ভোটগ্রহন স্থগিত, আটক ৫কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের মুন্সিরহাট ইউনিয়নের যুগীরহাট কেন্দ্রে মধ্য রাতে ব্যালট পেপারে সীল মারার অভিযোগে ওই কেন্দ্রের ভোট গ্রহন স্থগিত করেছে নির্বাচন অফিস। কর্তব্য অবহেলা এবং একাজে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ প্রিজাইডিং অফিসারসহ ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে। আজ ভোট গ্রহন দিনের আগের রাতে আ’লীগ মনোনীত প্রার্থী মাহফুজ আলমের কর্মী সমর্থকরা জোরপূর্বক ব্যালেট পেপার ছিনিয়ে নিয়ে নৌকা মার্কায় সিল মারে। খবর পেয়ে নেতৃত্বে পুলিশ ওই কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসার মোবারক হোসেন, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার তাজুল ইসলাম ও ওসমান আলী এবং ছাত্রলীগ নেতা যুগিরহাট গ্রামের আবদুল হকের ছেলে খোরশেদ আলম, আবুল হাশেমের ছেলে শাহীন ও রফিক মিয়ার ছেলে মাছুমকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে আসে।
সংশ্ল্ষ্টি রিটানিং অফিসার উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা বিল্লাল হোসেন জানান, রাতে ব্যালেট পেপারে সিল মারার অভিযোগে ওই কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হয়েছে।

সূত্র: কুমিল্লার কাগজ
Share:

কুমিল্লায় ১৩ চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভোট বর্জন

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেস্ক: কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম ও মনোহরগঞ্জে সরকার দলীয় প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের কেন্দ্র দখল, এজেন্ট মারধর, জাল ভোটসহ কেন্দ্রে প্রভাব বিস্তারের অভিযোগে ১৩ ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থী ভোট বর্জন করেছেন। শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিএনপি, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী, স্বতন্ত্র ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ১৩ চেয়ারম্যান প্রার্থী সাংবাদিক সম্মেলন করে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন। 

জানা যায়, চৌদ্দগ্রামের বিভিন্ন ইউনিয়নে সরকার সমর্থক চেয়ারম্যানদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রে প্রভাব বিস্তার, কেন্দ্র দখলসহ নানা অভিযাগ এনে স্থানীয় একটি হোটেলে সাংবাদিক সম্মেলন করে উপজেলার ১২ চেয়ারম্যান প্রার্থী ভোট বর্জনসহ কিছু সময়ের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে অবস্থান নেন।

ভোট বর্জনকারী চেয়ারম্যানরা হলেন- চিওড়া ইউনিয়নে বিএনপির প্রার্থী রাসেল মাহমুদ, জাসদের আবু তাহের, জগন্নাথপুর ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল্লাহ, কনকাপৈত ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী ইকবাল হোসেন মজুমদার, স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল হাসেম, বিএনপির গাজী কবির, ইসলামী আন্দোলনের আবদুল খালেক, বাতিসা ইউনিয়নে বিএনপির প্রার্থী মনির হোসেন, ঘোলপাশা ইউনিয়নে বিএনপির মো. লিটন, স্বতন্ত্র ওয়াজিউল্লাহ খোকন, আলকরা ইউনিয়নে বিএনপির আ.ন.ম সলিম উল্লাহ টিপু ও চিওড়া ইউনিয়নে ইসলামী আন্দোলনের আবদুল কাদের খোকন।

অপরদিকে, জেলার মনোহরগঞ্জ উপজেলার লহ্মণপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আলমগীর চৌধুরী এলাকায় সাংবাদিক সম্মেলন করে ভোট বর্জন করেছেন।

 সূত্র: কুমিল্রার কাগজ






Share:

কুমিল্লায় আওয়ামীলীগ সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে নিহত ১

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স: কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার মাধবপুর ইউনিয়নের উত্তর চান্দলায় আওয়ামীলীগ সমর্থক দুই মেম্বার প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে তাপস চন্দ্র সরকার নামে এক মেম্বার প্রার্থীর সমর্থক মারা গেছেন। ব্রাহ্মণপাড়ার উত্তর চান্দলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বাইরে বাজারে শনিবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত তাপস চন্দ্র সরকার চান্দলা গ্রামের কানু চন্দ্র দাসের ছেলে। স্থানীয় সূত্র জানায়, মাধবপুর ইউনিয়নের মেম্বার প্রার্থী রেজাউল করিমের সমর্থক ও সুলতান আহমেদের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।

এ সময় রেজাউল করিমের সমর্থক তাপস চন্দ্র সরকারকে ছুরিকাঘাত করা হয়। এতে তিনি ঘটনাস্থলে মারা যান। মেম্বার প্রার্থী দুই জনই আওয়ামীলীগের সমর্থক।

সূত্র: কুমিল্লার কাগজ
Share:

AD

Popular Posts

আগামীকালের ইফতার সময়

AD

Blog Archive

Definition List

Support

আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে

Name

Email *

Message *

বিজ্ঞাপন