Tuesday, July 19, 2016

লন্ডনে হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স

লন্ডন সফরে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তবে, প্রাথমিক চিকিৎসার পর তিনি আবার হোটেলে ফিরেছেন।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
সোমবার (১৮ জুলাই) স্থানীয় সময় বেলা সাড়ে ৩টায় ব্রিটিশ পার্লামেন্ট এলাকায় হঠাৎ মাথা ঘুরে পড়ে যান ফখরুল। সঙ্গে সঙ্গে অ্যাম্বুলেন্স ডেকে  লন্ডন সেন্ট থমাস হাসপাতালে পাঠানো হয় তাকে। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে আবার তাকে সফরকালীন আবাসস্থল হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয়। 

যুক্তরাজ্য বিএনপির শীর্ষ নেতাদের নিয়ে একটি সৌজন্য বৈঠকে অংশ নিতে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে আসেন ফখরুল।
যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালেক বলেন, প্রচণ্ড গরমে ডিহাইড্রেশনে আক্রান্ত হয়েছিলেন ফখরুল। রোববার (১৭ জুলাই) রাতের খাবারের পর কিছুটা অসুস্থবোধ করলেও সোমবার সকালে সুস্থবোধ করায় পার্লামেন্টের এই বৈঠকে যোগ দিতে এসেছিলেন তিনি।

সেখানে অতিথিদের সঙ্গে কফি পানের সময় হঠাৎ করেই মাথা ঘুরে পড়ে যান বিএনপি মহাসচিব। সঙ্গে সঙ্গে অ্যাম্বুলেন্স ডেকে তাকে সেন্ট থমাস হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে স্থানীয় সময় আনুমানিক সন্ধ্যা ৭টার দিকে তাকে হোটেলে ফেরার অনুমতি দেন ডাক্তাররা। 

এম এ মালেক জানান, ডাক্তাররাও ধারণা করছেন, প্রচণ্ড গরমের প্রভাবে মির্জা ফখরুলের শরীর খারাপ হয়ে থাকতে পারে।
মঙ্গলবার ব্রিটিশ পার্লামেন্টে বাংলাদেশ বিষয়ক একটি সেমিনারে যোগ দিতে ৪ সদস্যের প্রতিনিধি দল নিয়ে শনিবার লন্ডনে পৌঁছান বিএনপি মহাসচিব। প্রতিনিধি দলে তিনি ছাড়াও রয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সাবিহ উদ্দীন আহমেদ ও কেন্দ্রীয় নেতা নিতাই রায় চৌধুরী। 

যুক্তরাজ্য বিএনপি আশা করছে, অসুস্থতা কাটিয়ে উঠে সেমিনারে অংশ নিতে পারবেন ফখরুল।

মঙ্গলবারের এই সেমিনারে আওয়ামী লীগের পক্ষে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচটি ইমাম, ড. মশিউর রহমান, আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক, আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পদক আবদুল মতিন খসরু, ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ এবং আওয়ামী লীগ নেতা দীপঙ্কর তালুকদারের যোগদানের কথা রয়েছে। তারাও এরই মধ্যে লন্ডন এসে পৌঁছেছেন।

 
তথ্যসূত্র: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম 
http://www.banglanews24.com/politics/news/503247/%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%A0%E0%A6%BE%E0%A7%8E-%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE-%E0%A6%AB%E0%A6%96%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B2
Share:

সন্তানদের মনের কথা শুনুন: প্রধানমন্ত্রী

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স

জনগণকে সঙ্গে নিয়ে জঙ্গি, সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধের কথা জানিয়ে এর বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।


অভিভাবকদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, “নিজের ছেলেমেয়েদের সাথে সময় কাটান। তাদের মনের কথাটা শোনার চেষ্টা করেন। তাদের সঙ্গ দেন। 

“তাদের কী চাহিদা সেটা জানা, তাদেরকে আরও কাছে টেনে নেওয়া, তাদের ভালো-মন্দ, সমস্যা দেখা, উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েরা যেন বাবা-মায়ের সঙ্গে মন খুলে কথা বলতে পারে সে সুযোগটা তাদের দেওয়া।” 

সন্তানেরা কীভাবে চলছে, কী করছে, কাদের সঙ্গে মিশছে- সেদিকেও ‘বিশেষভাবে দৃষ্টি’ দেওয়ার জন্য অভিভাবকদের আহ্বান জানিয়েছেন সরকারপ্রধান। 

মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে তার এই আহ্বান আসে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা এখন তদন্ত করছি, আসামি ধরছি, সেটা করলেই শুধু হবে না। সামাজিকভাবে একটা আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। প্রত্যেকটা মানুষের ভেতরে সচেতনতা আনতে হবে। প্রত্যেকের ভেতর জঙ্গি, সন্ত্রাসবাদবিরোধী মনোভাব সৃষ্টি করে সবাই মিলে কাজ করতে হবে।” 

দেশে এখন ‘ধর্মের নামে ধর্মান্ধতা’ সৃষ্টি করা হচ্ছে মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, যেসব ছেলেমেয়ে বিভ্রান্তির পথে চলে যাচ্ছে তাদের ‘সঠিক পথে’ নিয়ে আসতে হবে। 

সম্প্রতি গুলশান ও শোলাকিয়ায় জঙ্গি হামলার পর হামলাকারীদের সম্পর্কে যেসব তথ্য বেরিয়ে এসেছে তাতে সরকার ও অভিভাবকদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। 

দেখা যাচ্ছে, হামলায় অংশ নেওয়া তরুণদের অনেকেই দেশের নামি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়ালেখা করা উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তান। তারা বেশ কয়েক মাস আগে বাড়ি পালিয়ে জঙ্গিবাদে সম্পৃক্ত হয়েছে।  

এরকম আরও অন্তত ১৭ জনের সন্ধান কর্তৃপক্ষ পেয়েছে, যাদের সঙ্গে পরিবার বা স্বজনদের যোগাযোগ নেই বেশ কিছুদিন ধরে। তারাও জঙ্গি কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে থাকতে পারেন বলে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।    

বিত্তশালীদের সন্তানদের ‘জঙ্গি হয়ে যাওয়ার’ কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে বলেন, “মনে হচ্ছে যেন অভাব না থাকাটাই তাদের একটা মানসিক কষ্ট দাঁড়াচ্ছে।” 

এ কারণে সন্তানদের সঙ্গে অভিভাবকদের সম্পর্ক আরও ‘নিবিঢ় ও দৃঢ়’ করার পাশাপাশি তাদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার আহ্বান জানান তিনি। 

“শিক্ষাটা যেন যথাযথ হয়। আমাদের ধর্মের মূল বাণীটা যেন সঠিকভাবে শিখতে পারে সে ব্যবস্থাটাও নেওয়া উচিৎ। একইসঙ্গে প্রত্যেকটা ধর্মেরই... প্রত্যেকটা ধর্মেই শান্তির বাণী বলা আছে। যথাযথভাবে যেন সেই শিক্ষাটা হয় সেদিকে গুরুত্ব দেওয়া।”
ইংরেজি মাধ্যমে পড়া আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত একজন তরুণ স্বাভাবিকভাবে ‘উদার মনোভাবসম্পন্ন’ হওয়ার কথা থাকলেও কিছু তরুণ কীভাবে ‘ধর্মান্ধ’ হয়ে উঠছে সেই প্রশ্নও শেখ হাসিনা তুলে ধরেন। 

“ইসলাম ধর্ম শান্তির ধর্ম। কিন্তু সেই ইসলাম ধর্মকে আজ প্রশ্নের সম্মুখীন করে দিচ্ছে। কাজেই আমরা আমাদের ধর্মকে কোন মতেই অসন্মানিত হতে দিতে পারি না। যাদের কারণে এগুলি হচ্ছে অবশ্যই আমরা তাদের ব্যাপারে কঠোর ব্যবস্থা নেব, এতে কোনো সন্দেহ নেই।”
কারা এর পেছনে- এ প্রশ্ন রেখে শেখ হাসিনা বলেন, “আসেম সম্মেলনে এই প্রশ্নটা রেখে এসেছি- কারা এর পেছনে? কারা অর্থ ও অস্ত্র প্রদান করে, প্রশিক্ষণ দেয় এবং এই ধর্মান্ধতার পথে ঢুকিয়ে দেয়, বিপর্যয়ের পথে ঠেলে দেয়। সেই উৎসটাই খুঁজে বের করতে হবে।”
অনুষ্ঠানে উপস্থিত বিভিন্ন বাহিনীর প্রধান এবং দেশবাসীর উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন,  “একথা কথা মনে রাখতে হবে যে, জনগণের শক্তিই হচ্ছে বড় শক্তি। কাজেই জনগণকে নিয়েই এ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।” 

সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের ধরন ইদানিং পাল্টে যাচ্ছে মন্তব্য করে এজন্য প্রতিটি বাহিনীর প্রশিক্ষণ ও সচেতনতা আরও বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব দেন তিনি। 

শেখ হাসিনা বলেন, “বাংলাদেশের সাম্প্রতিক গুলশান বা শোলাকিয়ার ঘটনা, গুপ্তহত্যা, এর আগে ছিল অগ্নি সন্ত্রাস, মানুষকে পুড়িয়ে মারা। এসব ঘটনার ফলে আমার যেটা মনে হয়, যারা আমাদের স্বাধীনতা চায়নি বা স্বাধীন বাংলা বা বাঙালি জাতি এভাবে উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাবে, বিশ্বব্যাপী প্রশংসা অর্জন করবে সেটা যারা চায়নি, তাদেরই একটা চক্রান্ত এখানে কাজ করে।”
দেশের অর্থনীতিসহ বিভিন্ন খাতের উন্নয়নের চিত্রও প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে তুলে ধরেন। 

এসএসএফের ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এ বাহিনীকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানান শেখ হাসিনা। তিনি এসএসএফ সদস্যদের ‘পেশাদারিত্ব, নিষ্ঠা ও আনুগত্যের’ কথাও তুলে ধরেন। 

অন্যদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিক, মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ ও এসএসএফের মহাপরিচালক শফিকুর রহমান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

তথ্যসূত্র: বিডিনিউজ
http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article1185145.bdnews

Share:

২২ জুলাই বাবা হচ্ছেন হরভজন সিংহ?

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর ডেক্স


বাবা হতে চলেছেন ভারতীয় ক্রিকেটার হরভজন সিংহ। কিন্তু তা যে আগামী শুক্রবার অর্থাত্ ২২ জুলাই হতে চলেছে, তা জানেন কি? হরভজন-গীতার ঘনিষ্ঠ এক সূত্র মারফত্ জানা গিয়েছে, গীতার ডিউ ডেট আগামী ২২ জুলাই। সব কিছু ঠিক থাকলে ওই দিনই প্রথম সন্তানের জন্ম দেবেন গীতা।

আপাতত লন্ডনে গীতার পরিবারের সঙ্গে রয়েছেন দম্পতি। সেখানেই তাঁদের প্রথম সন্তানের জন্ম হবে।

পরিবারের নতুন সদস্যের জন্য প্রচুর শপিং করেছেন তাঁরা। ইংল্যান্ড থেকে সন্তানের জন্য ডিজাইনার স্যুটও কিনেছেন গীতা। প্রথম সন্তানের জন্ম নেওয়ার আগে কী ভাবে প্রস্তুতি নেবেন, তা জানতে বিশেষ ক্লাসও করছেন দম্পতি।

তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার
Share:

‘আই অ্যাম নট আ সেক্স মেশিন’

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর ডেক্স


‘আই অ্যাম নট আ সেক্স মেশিন’— এটাই এখন ভারতের টক অফ দ্য টাউন। কেন বলুন তো? বিষয়টা কী জানেন? ভারতীয় পরিচালক শৈলেন্দ্র সিংহ সম্প্রতি ‘আই অ্যাম নট আ সেক্স মেশিন’ নামে একটি শর্টফিল্ম তৈরি করেছেন। যেখানে যৌনতা নিয়ে এমন কিছু প্রশ্ন তোলা হয়েছে যা এখন বি-টাউনের চর্চার বিষয়।


তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট
Share:

নগ্ন হয়ে একশো মহিলার প্রতিবাদ

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর ডেক্স

ঢাকা:
ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হোয়াইট হাউসে দেখতে চান না তাঁরা। তাই প্রকাশ্যে নগ্ন হয়ে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিনব প্রতিবাদে সামিল হলেন ১০০ মার্কিন মহিলা। সোমবারই রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসাবে আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোষিত হয়েছে ট্রাম্পের নাম। সেই উপলক্ষে ক্লিভল্যান্ডে চলছে রিপাবলিকান ন্যাশনাল কনভেনশন। অনুষ্ঠানস্থলের অদূরে এ দিন একত্রিত হন এই ১০০ ‘প্রতিবাদী’।
প্রতিবাদের নতুন ভাষা। সোমবার ক্লিভল্যান্ডে। ছবি: এএফপি
উদ্যোগটা ছিল স্পেনসার টিউনিক নামে এক চিত্রগ্রাহকের। তাঁর ডাকেই সাড়া দিয়ে এগিয়ে আসেন ওই মহিলারা। হাতে বিরাট আয়না। গায়ে সুতোটুকুও নেই। হাতে ধরা আয়নার মুখ ঘোরানো অনুষ্ঠানমঞ্চের দিকে। প্রকাশ্যে নগ্ন হওয়া ক্লিভল্যান্ডে বেআইনি হলেও মালিকের অনুমতিতে ফটোশ্যুটটি স্থানীয় এক ব্যক্তির নিজের বাড়িতে হওয়ায় ধরপাকড়ের সুযোগ পায়নি পুলিশ। শিল্পী তাঁর নিজের ওয়েবসাইটে ব্যাখ্যা দিয়েছেন, এই আয়নাগুলি প্রগতিশীল নারীদের জ্ঞান এবং বিদ্যার প্রতীক।

‘‘ট্রাম্পের বিরুদ্ধে শুধুমাত্র ভোট দেওয়াই যথেষ্ট বলে মনে করি না আমি। বাড়িতে আমার স্ত্রী ও মেয়ে রয়েছে। রিপাবলিকান পার্টির তরফে মহিলা ও সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে যে ভাষায় আক্রমণ শানানো হচ্ছে তা অকল্পনীয়’’, ক্ষোভ স্পেনসারের। নিজের শিল্পসৃষ্টিতে তাই নির্দ্বিধায় আগল ভাঙার বার্তা দিয়েছেন শিল্পী। স্পেনসারের কথায়, শিল্পের মাধ্যমে এই রাজনৈতিক প্রতিবাদের জন্য ১০০ ‘সাহসিনী’কে একজোট করেছেন তিনি।

তাঁদেরই একজন ৫৫ বছরের মাপো কিননর্ড। এই অধ্যাপক এবং শিল্পী জানিয়েছেন, মুসলিম এবং শরণার্থীদের ভয় পাওয়ার কথা বলে রিপাবলিকানরা তাঁদেরই ভয় পাইয়ে দিয়েছেন। এই প্রতিবাদ তাই রিপাবলিকানদের বিরুদ্ধে। মাপো বলেন, ‘‘সম্পূর্ণ নির্ভয়ে স্বাধীনতার স্বাদ নিতে চাই আমরা।’’ একই সুর মরনিং রবিনসনের গলাতেও। ১৮ বছরের এই তরুণী বলেন, ‘‘রিপাবলিকানরা সমাজে নারীদের যে অবস্থানের কথা বলেন, আমি তার সঙ্গে সহমত নই। তারই প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’’ স্পেনসারের এই ফটোশ্যুটে অংশ নিয়েছেন তাঁরা মা-মেয়ে দু’জনই।

নগ্ন ফটোশ্যুটের মাধ্যমে আগেও নানা বিষয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন স্পেনসার টিউনিক। তাঁর এ বারের প্রতিবাদের ধরন নিয়ে হইচই পড়ে গেলেও ট্রাম্পের জনপ্রিয়তায় তা কতখানি চিড় ধরাতে পারে এখন তাই দেখার।
তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার
Share:

AD

Popular Posts

আগামীকালের ইফতার সময়

AD

Blog Archive

Definition List

Support

আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে

Name

Email *

Message *

বিজ্ঞাপন