Sunday, May 8, 2016

যে কারণে মহাসচিব হওয়ার পর অফিসে বসতে পারছেন না মির্জা ফখরুল

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স:  নিয়মিত দলীয় কার্যালয়ে বসতে পারছেন না বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ‘ভারপ্রাপ্ত’ থেকে গত ৩০ মার্চ ‘পূর্ণাঙ্গ’ মহাসচিব হওয়ার পর এ পর্যন্ত মাত্র ৯ দিন কার্যালয়ে বসেছেন তিনি। কার্যালয়ে থাকতে পারেন না বলে দূর-দূরান্ত থেকে আসা নেতাকর্মীদের অনেক সময় ফখরুলের সঙ্গে দেখা না করেই ফিরে যেতে হয়।

দলীয় সূত্রে জানা যায়, মির্জা ফখরুল ৮৪টি মামলায় লড়ছেন। এসব মামলায় হাজিরা, বারবার কারাগারে যাওয়া ও শারীরিক অসুস্থতার কারণে তার কার্যালয়ে বসা হয়ে উঠছে না। তাছাড়া, দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে তার নিজের বাসাও অনেক দূরে হওয়ায় চাইলেও অনেক সময়  নয়াপল্টনে পৌঁছাতে পারেন না। যে কারণে তিনি মহাসচিব হওয়ার পরও সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে ব্যাঘাত ঘটছে।

মহাসচিব হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার আগে ২০১১ সালের মার্চ থেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেন ফখরুল। ওই বছরের ১৬ মার্চ দলের সেসময়কার মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন মৃত্যুবরণ করলে ২০ মার্চ সৌদি আরব সফরে যাওয়ার প্রাক্কালে ফখরুলকে ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।

সে দায়িত্বে ‘নিষ্ঠার’ পরিচয় দিয়ে মহাসচিব হওয়ার পর ফখরুলের নিয়মিত অফিস করতে না পারা প্রসঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের কর্মকর্তা শায়রুল কবির খান বাংলানিউজকে বলেন, ৮৪টি মামলায় নিয়মিত হাজিরা দিতেই তার পুরো মাস চলে যায়। গ্রেফতার করে বারবার রিমান্ডে নেওয়ার কারণে সুস্থ মানুষটিকে শারীরিক সমস্যায়ও পড়তে হচ্ছে মাঝেমধ্যে। দীর্ঘসময় জেলখানায় থেকে অনিয়মের কারণে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হচ্ছে এই প্রবীণ নেতাকে। আর এসব কারণে দলীয় কার্যালয়ে আসতে এবং সাংগঠনিক কার্যক্রমে সময় দিতে তাকে হিমশিম খেতে হচ্ছে।

যুবদলের কেন্দ্রীয় নেতা গিয়াস উদ্দিন মামুন বলেন, অসংখ্য মামলায় তাকে মাসের অধিকাংশ সময় কোর্ট-কাচারিতেই থাকতে হয়। ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও তিনি নিয়মিত অফিসে আসতে পারছেন না। এতে দলের কার্যক্রম কিছুটা হলেও বিঘ্নিত হয়।

মামুনের দাবি, বিএনপির সাংগঠনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত করতেই সরকার ফখরুলের বিরুদ্ধে এতো মামলা করেছে।

ছাত্রদলের দফতর সম্পাদক আবদুস সাত্তার পাটোয়ারী বলেন, রাজনীতিতে একজন পরিচ্ছন্ন নেতা মির্জা ফখরুল। দুঃসময়ে বিএনপির হাল ছাড়েননি এই নেতা। এ কারণেই সরকার তার বিরুদ্ধে প্রায় শতাধিক মামলা করেছে। এই মামলার হাজিরা দিতে দিতেই তাকে দিনের অধিকাংশ সময় আদালত চত্বরে থাকতে হয়। ঠিক সময় তিনি খেতেও পারেন না। এ কারণে চাইলেও অনেক সময় অফিসে আসতে পারেন না।

তবে তিনি দলের জন্য দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন বলে উল্লেখ করেন আবদুস সাত্তার পাটোয়ারী।

পল্টন থানা ছাত্রদল নেতা রহিম বলেন, মির্জা ফখরুল একজন সুশিক্ষিত ও পরিচ্ছন্ন নেতা। তাকে মামলা দিয়ে আর বারবার জেলে নিয়ে শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে সরকার। দিনের পর দিন আদালতে হাজিরা ফেলে তাকে বিধ্বস্ত করছে। তারপরও এই নেতা বিএনপি ও দলের নেতাকর্মীদের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।

এ ব্যাপারে একাধিকবার ফোনে যোগাযোগ করা হলেও কল রিসিভ করেননি মির্জা ফখরুল।

তথ্যসূত্র: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

Share:

কিভাবে জানবেন কে কে দেখল আপনার ফেসবুক প্রোফাইল?

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স: আপনার ফেসবুক প্রোফাইল কে দেখল, তা কি বের করতে চান? কিংবা কয়জন আপনার ফেসবুক প্রোফাইলে ঢুঁ মারল বা সর্বশেষ আপলোড করা ছবিটি কারা দেখল, সেটি জানতে চান? ফেসবুক লাইক, শেয়ার, ইমোশন, মন্তব্য দেখার সুযোগ দেয়, কিন্তু কারা প্রোফাইল দেখে গেল, সেটি জানার সুযোগ দেয় না। কিছু কিছু অ্যাপ ব্যবহার করে অনেকে সেটি বের করার চেষ্টা করেন। কিন্তু অ্যাপের সে ফল ঠিকঠাক হয় না। সহজ কয়েকটি ধাপ অতিক্রম করলেই জেনে যাবেন আপনার ফেসবুক প্রোফাইল কে দেখল সে বিষয়টি।
এ জন্য আপনাকে যা করতে হবে:

১. আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লগইন করুন।

আপনার টাইমলাইনে গিয়ে রাইট ক্লিক করে ‘ভিউ পেজ সোর্স’ নির্বাচন করুন।
২. আপনার টাইমলাইনে গিয়ে রাইট ক্লিক করে ‘ভিউ পেজ সোর্স’ নির্বাচন করুন।

আপনি পুরো কোডভর্তি একটি পেজ পাবেন। বিভ্রান্ত হবেন না। এখান থেকেই কি-বোর্ডে কন্ট্রোল প্লাস এফ বাটন চাপুন। একটি সার্চ অপশন আসবে।
৩. আপনি পুরো কোডভর্তি একটি পেজ পাবেন। বিভ্রান্ত হবেন না। এখান থেকেই কি-বোর্ডে কন্ট্রোল প্লাস এফ বাটন চাপুন। একটি সার্চ অপশন আসবে।
৪. সার্চ অপশন বক্সে ‘InitialChatFriendsList’ টাইপ করুন।
৫. এর পাশে নম্বরের একটি তালিকা পাবেন। আপনার টাইমলাইনে যাঁরা এসেছে তাঁদের ‘আইডি’র তালিকা পাবেন।
৬. ওই ব্যক্তি আপনার প্রোফাইল এসেছে কি না, তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য আপনি ‘facebook.com’ সাইটে যান এবং ফেসবুক ডটকমের পাশে স্ল্যাশ চিহ্ন দিয়ে আইডি পেস্ট করে দিন। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, যদি আইডি নম্বর হয় 100001825159730, তবে আপনি লিখবেন facebook.com/100001825159730
৭. মনে রাখতে হবে, প্রথম যে আইডিটি রয়েছে, সেটি আপনার প্রোফাইলে ঘন ঘন আসে আর যে আইডি সবার শেষে, সেটি কখনো ভুল করে হয়তো আপনার আইডিতে এসেছে।

তথ্যসূত্র: প্রথম আলো/জি নিউজ
Share:

একইদিনে মাঠে নামছেন দুই বিশ্বসেরা সাকিব-মুস্তাফিজ


প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স: পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষস্থান ধরে রাখার মিশনে গুজরাট লায়ন্সের মুখোমুখি হতে যাচ্ছে সাকিব আল হাসানের কলকাতা নাইট রাইডার্স। আইপিএলে রোববার (৮ মে) দু’টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। দিনের প্রথম ম্যাচে মুস্তাফিজুর রহমানের সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদকে মোকাবেলা করবে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স।

বাংলাদেশ সময় বিকেল সাড়ে ৪টায় মুম্বাই-সানরাইজার্স ও রাত সাড়ে ৮টায় কলকাতা-গুজরাট ম্যাচটি শুরু হবে। অর্থাৎ, সব ঠিক থাকলে একই দিনে মাঠে নামবেন বাংলাদেশের দুই ‘ক্রিকেট বিজ্ঞাপন’।

এবারের আসরে ঠিক নিজের নামের সুবিচার করতে পারছেন না টি-টোয়েন্টিতে বিশ্বের দুই নম্বর অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। একাদশে থাকলে গুজরাটের বিপক্ষে সাকিব ‘স্বরুপে’ ফিরবেন এমন প্রত্যাশাই তো করছেন কোটি টাইগার সমর্থক।

অন্যদিকে, চমৎকার বোলিং নৈপুণ্যে সানরাইজার্স টিমের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছেন ‘কাটার মাস্টার’ মুস্তাফিজ। আট ম্যাচে ১৮.৭০ গড়ে নিয়েছেন ১০টি উইকেট। ইকোনোমি রেট ৬.২৩।

গত ১৮ এপ্রিল আসরের প্রথম দেখায় হায়দ্রবাদের মাঠে সাত উইকেটে হার মানে মুম্বাই। অন্যদিকে, ইডেন গার্ডেন্সে টুর্নামেন্টে প্রথমবারের মতো কলকাতার মুখোমুখি হতে যাচ্ছে সুরেশ রায়নার গুজরাট।

পয়েন্ট টেবিলে ৯ ম্যাচে ছয় জয় ও তিন হারে শীর্ষে থাকা কলকাতার সংগ্রহ ১২। সমান পয়েন্টে এক ম্যাচ বেশি খেলা গুজরাট দুইয়ে অবস্থান করছে। আট ম্যাচে ১০ পয়েন্টে চারে সানরাইজার্স ও ৯ ম্যাচে সমান পয়েন্টে পাঁচ নম্বরে মুম্বাই।

সূত্র: বাংলানিউজ
Share:

ঘুরে দাঁড়ানোর অপেক্ষায় পুঁজিবাজার


প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স: এক্সপোজার তথা পুঁজিবাজারে ব্যাংকগুলোর অতিরিক্ত বিনিয়োগের সমন্বয়ের সময়সীমা পরোক্ষভাবে বাড়ানোর ফলে ঘুরে দাঁড়ানোর অপেক্ষায় রয়েছে দেশের পুঁজিবাজার। এ কারণে বাংলাদেশ ব্যাংকের ঘোষণার পর থেকে তিন কার্যদিবস পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়েছে, এর মধ্যে দুই কার্যদিবসই বেড়েছে সূচক ও বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। পাশাপাশি বেড়েছে বাজার মূলধনও। তবে তারল্য প্রবাহে এখনও ধীর গতি লক্ষ্য করা গেছে।

গত সোমবার (০২ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে বলা হয়, পুঁজিবাজারে বাড়তি বিনিয়োগ সমন্বয়ের জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংককে কোনো শেয়ার বিক্রি করতে হবে না। পুঁজিবাজারে বর্তমানে নির্ধারিত সীমার চেয়ে সামান্য বেশি বিনিয়োগ রয়েছে ১০টি ব্যাংকের। তা আইনি সীমায় নামিয়ে আনতে তাদের জন্য কেস টু কেস ভিত্তিতে সমাধান দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পুঁজিবাজারে ব্যাংকের অতিরিক্ত বিনিয়োগের (সিঙ্গেল বরোয়ার এক্সপোজার লিমিট) সমন্বয়ের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তা পরোক্ষভাবে এক্সপোজার লিমিটে বাড়ানোর পক্ষে। সহযোগী প্রতিষ্ঠানের মূলধন বাড়ানোর মাধ্যমে সমন্বয়ের যে নীতি বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়েছে তা বাজারের জন্য দীর্ঘমেয়াদী ফলপ্রসূ হবে। ফলে বাজারে সেল প্রেসার থাকবে না। আর সেল প্রেসার কমাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের এমন উদ্যোগ বর্তমান বাজারের জন্য ইতিবাচক। এ কারণে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক্সপোজার নিয়ে যে দোটানা ছিলো তা কেটে গেছে। ফলে বাজার ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচঞ্জের (ডিএসই) তথ্য মতে, ০২ মে থেকে ০৫ পর্যন্ত বিদায়ী সপ্তাহে মোট চার কার্যদিবস পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দু’দিন উত্থান আর দু’দিন দরপতন হয়েছে। সপ্তাহ শেষে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ডিএসই প্রধান সূচক আগের সপ্তাহের চেয়ে ১১১ পয়েন্ট বেড়ে ৪৩০৬ পয়েন্টে, ডিএস-৩০ সূচক আগের সপ্তাহের চেয়ে ৫২ পয়েন্ট বেড়ে ১৬৬৫ পয়েন্টে এবং ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক আগের সপ্তাহের চেয়ে ৩১ পয়েন্ট বেড়ে ১০৫৭ পয়েন্ট দাঁড়িয়েছে।

আলোচিত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে এক হাজার ৭শ ৪৫ কোটি ৯১ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে মোট পাঁচদিনে লেনদেন হয়েছিলো এক হাজার ৭শ ৮১ কোটি ১২ লাখ টাকা। যা আগের সপ্তাহের চেয়ে ৩৫ কোটি টাকা কম। তবে গড় লেনদেন আগের সপ্তাহের তুলনায় ২২ শতাংশ বেশি। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন লেনদেন হয়েছিলো ৩শ ৫৬ কোটি টাকা। আর গত সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪৩৪ কোটি টাকা।

লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে বিদায়ী সপ্তাহে দাম বেড়েছে ২০১টির, কমেছে ১শটির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। আগের সপ্তাহে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছিলো ৫৬টির, কমেছিলো ২শ ৫৩টির আর অপরিবর্তিত ছিলো ১৬টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এর ফলে গত সপ্তাহে আগের সপ্তাহের চেয়ে দুই শতাংশ বাজার মূলধন বেড়ে দাঁড়িয়েছে তিন লাখ পাঁচ হাজার ৫শ ৭৮ কোটি ৬৪ লাখ ৭৮ হাজার ৩৪ টাকা। আগের সপ্তাহের ডিএসই’র বাজার মূলধন ছিলো দুই লাখ ৯৯ হাজার ৯শ ৮৫ কোটি ২৯ লাখ ৩০ হাজার ১শ ৬৪ টাকা।

দেশের অন্য পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক আগের সপ্তাহের চেয়ে ২০৭ পয়েন্ট বেড়ে আট হাজার ৫৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আলোচিত এই সপ্তাহে সিএসইতে লেনদেন হয়েছে  ৯৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১শ ৬১টির, কমেছে ৭৯টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

বাজার পরিস্থতি নিয়ে জানতে চাইলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পরিচালক শাকিল রিজভী বাংলানিউজকে জানান, উত্থান-পতন পুঁজিবাজারের স্বাভাবিক নিয়ম। কোনো কারণে কোম্পানির শেয়ারের দাম যৌক্তিক মূল্যের চেয়ে কমে গেলে স্বাভাবিক নিয়মে আবারও বাড়বে।

তিনি বলেন, এক্সপোজার লিমিটকে কেন্দ্র করে প্রায় দুই মাস বাজারে দরপতন হয়েছে। বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম তলানিতে নেমে এসেছে। এখন স্বাভাবিক নিয়মে বাজার ঘুরে দাঁড়াবে।

ডিএসই’র আরেক পরিচালক রকিবুর রহমান বলেন, এখন বাজার খারাপ থাকার কোনো কারণ নেই। বাজারের সব সমস্যা সমাধান হয়েছে। এখন শুধু সুদিনের অপেক্ষা।

তিনি বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশ্য বলেন, এখনই বাজারে বিনিয়োগের উত্তম সময়। তবে ভালো কোম্পানি দেখে বিনিয়োগের আহ্বান জানাই।

বাংলাদেশ মার্চেণ্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ছায়েদুর রহমান জানান, কয়টা দিন অপেক্ষা করুন, বাজার ইতিবাচক ধারায় ফিরবে।

সূত্র: বাংলানিউজ

Share:

মদের বদলে সাবান খাচ্ছে মাতালরা...!

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স: মাতলামি বন্ধ করার জন্য মদের উপর নিষেধাজ্ঞা। কিন্তু মদের নেশা যে সর্বনাশা সেটা কি আর নিষেধাজ্ঞা মানে? তাই বিহার রাজ্য মদকে ছাড়তে চাইলেও মদ বিহারকে রাজ্যকে ছাড়ছে না। প্রথম মাসেই পুরো উলটপালট হয়ে গেলো পুরো বিহার রাজ্য।

এপ্রিল মাসের শুরুর দিকে বিহার রাজ্য দেশি মদ নিষিদ্ধ করা হয়। তার পরের সপ্তাহে বিদেশী মদও নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞার পর একটা বড়  ধাক্কা আসবেই তা সবারই জানা ছিল। সেজন্য প্রস্তুতি হিসেবে প্রতিজেলায় নেশা ছাড়ানোর জন্য বিশেষ কেন্দ্রও খুলেছিল সরকারের। কিন্তু কোথাও মদ না পেয়ে যে মাতলামি আরও কয়েকগুন বেড়ে যাবে তা বোধহয় আন্দাজ করতে পারেননি বিহার প্রশাসনের কর্মকর্তারা।

নেশা কী আর নিষেধাজ্ঞা মানে? তাই নেশা করতে না পেরে অনেকেই ইতিমধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। মদের অভাবে একজন সাবান খাচ্ছেন এমন ছবিও স্থানীয় পত্রপত্রিকায় প্রকাশ হতে দেখা যাচ্ছে। শুধু সাবান খেয়েই নয়, কেউ কেউ নাকি কাগজও খাচ্ছেন। এমন পরিস্থিতিতে অনেকেই তার নিজের বাড়ির লোকজনকেও চিনতে পারছেন না।

শুধু সরকারের খোলা নেশা ছাড়ানো কেন্দ্রগুলিতেই অসুস্থ হয়ে পড়ে আছে প্রায় সাড়ে সাতশো জন। একরকম বাধ্য রাজ্যের সকল সরকারি হাসপাতালে তড়িঘড়ি নেশা ছাড়ানোর বিশেষ কেন্দ্র চালু করছে বিহারের সরকার। এমনকি, বাড়ানো হয়েছে বেড়ের সংখ্যাও। প্রস্তুত রাখা হচ্ছে অতিরক্তি ১৫ থেকে ২০টি বেডও।

অধিকাংশ মদতী যখন মদের শোকে মুহ্যমান ঠিখ তখনই কেউ কেউ আবার আইনি পথে হাঁটার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। মদ নিষিদ্ধ করা সরকারের এই ‘অনৈতিক’ সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবিতে ইতিমধ্যেই হাইকোর্টে একটি মামলাও দায়ের হয়েছে।
Share:

AD

Popular Posts

আগামীকালের ইফতার সময়

AD

Blog Archive

Definition List

Support

আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে

Name

Email *

Message *

বিজ্ঞাপন