Monday, May 9, 2016

আশিস নেহরার মুখে এবার মুস্তাফিজের প্রশংসা

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স: বাংলাদেশের বোলিং পোস্টারবয় মুস্তাফিজুর রহমানে বুঁদ হয়ে আছে যেন পুরো আইপিএল। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দেশের হয়ে ধুমকেতুর মতো আভির্ভূত মুস্তাফিজুর আইপিএলেও সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদের হয়ে দ্যুতি ছড়াতে থাকায় সাবেক-বর্তমান গ্রেটরা তাকে প্রশংসায় ভাসিয়ে চলেছেন।

রোববার (৮ মে) বিশাখাপত্তমে মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের বিপক্ষে দারুণ ব্যাটিংয়ের পর বোলিং তাণ্ডব চালিয়ে ৮৫ রানের বিশাল জয় তুলে নেয় সানরাইজার্স। দুরন্ত বোলিংয়ের জন্য আশিস নেহরা ম্যান অব দ্য ম্যাচ হলেও খোদ নেহরার মুখেই লেগেছিল মুস্তাফিজুর রহমানের নাম।

ম্যান অব দ্য ম্যাচ পুরস্কার নিতে যাওয়ার পর ধারাভাষ্যকার যখন নেহরার কাছে ‘বুড়ো বয়সেও’ দারুণ বোলিংয়ের রহস্য জানতে চাইলেন তখন তিনি বললেন নিজের পরিশ্রমের কথা। একইসঙ্গে বললেন তিনি মুস্তাফিজুরের কাছ থেকেই বল গ্রিপ করা শিখছেন। ভারতের অন্যতম এ সেরা পেসার বলছিলেন, ‘ট্রায়িং, ট্রায়িং...মনে হচ্ছে আমি পারছি...!’

ম্যাচে সানরাইজার্সের বোলিং চলাকালে পুরো কমেন্ট্রি বক্সে যেন আলোচনার অনেকখানি দখলে রেখেছিলেন মুস্তাফিজুর। তার বোলিং দেখে খোদ ভারতীয় গ্রেট রবি শাস্ত্রীই প্রশংসা করতে করতে যেন ক্লান্ত হয়ে পড়ছিলেন, একসময় শেষ করতে চাইলেন এই বলে, ‘আমার যতো প্রশংসাবাণী আছে, সব সে পাচ্ছে (হি হ্যাজ গট অল মাই ওয়ার্ডস)।’

ওয়েস্ট ইন্ডিজের দু’দুবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক ড্যারেন স্যামি বারবার বলছিলেন, এই মুস্তাফিজুর রহমান পুরো ক্রিকেটের জন্যই দারুণ এক আবিষ্কার। বাংলাদেশ তাকে পেয়েছে।

এর আগে ৬ মার্চ গুজরাট লায়ন্সের বিপক্ষে ম্যাচেও স্যামি প্রশংসায় ভাসিয়েছিলেন মুস্তাফিজুর রহমানকে। তিনি সেদিন বলেন, মুস্তাফিজুর একটা আবিষ্কার। আমি বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) খেলেছি। আপনি ওর সাধারণ বল আর কাটার বলের মধ্যে পার্থক্য করতে পারবেন না।

কমেন্ট্রি বক্সে শাস্ত্রী-ড্যারেন স্যামিরা যখন মুস্তাফিজে বুঁদ হয়ে তাকে প্রশংসায় ভাসাচ্ছিলেন, তখন মাঠের বাইরেও মুস্তাফিজকে নিয়েই চলছিল আলোচনা। বোলিংয়ে প্রথমেই আঘাত হেনে মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের ব্যাটিংয়ের কোমর ভেঙে দেওয়া আশিস নেহরা, ভুবনেশ্বর কুমার, স্রান, হেনরিকরা যখন বল করে চলছিলেন ১৩ ওভার পর্যন্ত, তখন মুস্তাফিজকে আক্রমণে আনতে না দেখে ইএসপিএনের নিরুপ নামে এক পাঠক বলতে থাকেন, ‘এটা ওয়ার্নারের দুরন্ত ক্যাপটেন্সি। এমনিতেই নেহরা-ভুবনেশ্বরদের চাপে মুম্বাইয়ের দশা বেহাল, এরপর তুরুপের তাস মুস্তাফিজকে স্টকে রেখে ক্যাপ্টেন প্রতিপক্ষের ব্যাটসম্যানদের এই মনস্তাত্ত্বিক চাপ দিচ্ছেন যে, মুস্তাফিজের ৪টি ওভার কিন্তু রয়ে গেছে হে।’

এ নিয়ে ফেসবুকে এক ক্রিকেটপ্রেমী বলেন, ‘পিস্তল দিয়ে কাজ হলে ব্যারাক থেকে মেশিনগান বের করার কী দরকার?

মুস্তাফিজ আক্রমণে না আসার পরও মুম্বাইয়ের ব্যাটিংয়ের রুগ্নদশা দেখে অভিষেক নামে ক্রিকইনফোর আরেক পাঠক মজা করে বলতে থাকেন, ‘সানরাইজার্সের দরকার এখন ফিজকে (মুস্তাফিজের আদুরে ডাকনাম) বোলিংয়ে এনে উইকেট তুলে নেওয়া। খেল এখানেই খতম করে দেওয়া উচিত।’

খেলার পুরোভাগজুড়ে আলোচনার মধ্যমনি হয়ে থাকা মুস্তাফিজ ম্যাচ শেষে টিমের সংবাদ সম্মেলনেও ভাসলেন প্রশংসার জোয়ারে। সংবাদ সম্মেলনে কথা বলছিলেন শিখর ধাওয়ান। তিনি বলেন, মুস্তাফিজ একজন গ্রেট বোলার। তার ক্রিকেট জ্ঞান অসাধারণ।

এই ‘অসাধারণ’ ক্রিকেটপ্রতিভা তার ব্যক্তিগত তৃতীয় ওভারের শেষ বলে যখন নিজের তৃতীয় (ম্যাকগ্লেনাঘানের) উইকেট তুলে নিলেন, তখন সানরাইজার্সের টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে টুইট করা হয়, ‘আ রে এই ছেলেকে তো থামানো যাচ্ছে না!’

তথ্যসূত্র: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
Share:

বিদেশীদের কাছেও পাত্তা পাচ্ছে না বিএনপি

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স: কূটনৈতিক কোরের নিষ্ক্রিয়তার কারণে দুর্বল হয়ে পড়েছে বিএনপির বিদেশনীতি। আন্তর্জাতিক মহলের সঙ্গে যোগাযোগও অনেকটা স্থবির হয়ে পড়েছে। ফলে বিদেশিদের কাছে দিন দিন গুরুত্ব হারাতে বসছে দলটি।

ঢাকায় অবস্থানরত বিদেশি মিশন, দূতাবাস বা হাইকমিশনের কর্তাব্যক্তি তো বটেই, বাংলাদেশ সফরে আসা বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র বা সরকার প্রধান এমনকি মন্ত্রীরাও সাক্ষাৎ করছেন না দেশের অন্যতম বৃহৎ দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে।

সর্বশেষ কুয়েতের প্রধানমন্ত্রী জাবের আল মুবারক-আল হামাদ-আল সাবাহ ও যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়াল বাংলাদেশ সফর করেন। সৌজন্যতার ‘খাতিরে’ও বিএনপি প্রধানের সঙ্গে দেখা করেননি তারা।

তবে এর দায় নিতে রাজি নন বিএনপির কূটনৈতিক কোরের সদস্যরা। তারা বলছেন, বিদেশি ডেলিগেটদের পেছনে পেছনে ঘুরে সৌজন্য বৈঠকের ব্যবস্থা করা তাদের কর্তব্যের মধ্যে পড়ে না।

বিষয়টি নিয়ে দলটির কূটনৈতিক কোরের সদস্য রিয়াজ রহমান, ড. আব্দুল মঈন খান, ড. এম ওসমান ফারুককে মোবাইল ফোন কল দিলে তা রিসিভি করেননি তারা।

তবে কূটনৈতিক কোরের আরেক সদস্য সাবিহ উদ্দীন আহমেদ রোববার (০৮ মে) বাংলানিউজকে বলেন, কুয়েতের প্রধানমন্ত্রী জাবের আল মুবারক-আল হামাদ-আল সাবাহ ও যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়ালকে জিজ্ঞেস করুন, কেন তারা খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করলেন না। আমাকে জিজ্ঞেস করছেন কেন?

সূত্রমতে, বিএনপির কূটনৈতিক কোরের নিষ্ক্রিয়তা, যোগাযোগ ও সমন্বয়হীনতার কারণে জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকোর ঢাকা সফরও ঝুলে আছে।

দশম জাতীয় সংসদ (০৫ জানুয়ারি ২০১৪) নির্বাচনের আগে ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে এই অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকোর মধ্যস্ততায় আওয়ামী লীগ-বিএনপি এক টেবিলে বসে।

সে সময় আওয়ামী লীগের কাছ থেকে মৌখক প্রতিশ্রুতি মেলে, সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কারণে ৫ জানুয়ারির নির্বাচন করলেও দ্রুত আরেকটি নির্বাচনের আয়োজন করবে তারা।

কিন্তু অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকোকে বাংলাদেশ সফরে এনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আরেকটি বৈঠক ও দ্রুত নির্বাচনের কথা স্মরণ করিয়ে দেওয়ার কাজটিও করতে পারছে না বিএনপি।

কারো কারো মতে, কূটনৈতিক কোরের নিষ্ক্রিয়তার কারণেই ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিলে বিদেশি ডেলিগেট আনতে পারেনি বিএনপি। কেবল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দুই জন ও যুক্তরাজ্য থেকে দুই জন ডেলিগেট বিএনপির জাতীয় কাউন্সিলে যোগ দেন।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিএনপির কূটনৈতিক কোরের দায়িত্বে যারা আছেন তাদের ‘নাক উচো’ ভাবই আন্তর্জাতিক মহলের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে বিএনপিকে।

অভিযোগ রয়েছে, বিদেশি মিশনগুলোর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ, কোনো সরকার বা রাষ্ট্রপ্রধানের বাংলাদেশ সফরের আগে সে দেশের পররাষ্ট্র দফতরের সঙ্গে যোগাযোগ করার কাজটি মোটের উপর করতে চান না কূটনৈতিক কোরের সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, রিয়াজ রহমান, সাবিহ উদ্দিন আহমেদ ও ড. ওসমান ফারুক।

দলের বেশিরভাগ নেতা মনে করেন, অতীতে এই জায়গায় দায়িত্বপালন করা শমসের মবিন চৌধুরী দল ত্যাগ করার পরই আন্তর্জাতিক মহলের কাছে গুরুত্ব হারায় বিএনপি।

অভিজ্ঞ এই কূটনীতিকের জোর প্রচেষ্টার ফলেই অতীতে বাংলাদেশ সফরে আসা সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানরা সিডিউল এবং প্রটোকলের বাইরে গিয়েও সরকার এমনকি সংসদের বাইরে থাকা বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

এছাড়া দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ২০১৪ সালে বাংলাদেশ সফরে এসে খালেদা জিয়ার বাসায় গিয়ে বৈঠক করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়ালও।

কিন্তু এরপর দুইদফা বাংলাদেশ সফরে এলেও ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই প্রভাবশালীমন্ত্রী বিএনপির চেয়ারপারসনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেননি।

বিএনপির ‘পরমবন্ধু’ মধ্যপ্রাচ্যের শক্তিধর দেশ কুয়েতের প্রধানমন্ত্রী জাবের আল মুবারক-আল হামাদ-আল সাবাহ সম্প্রতি বাংলাদেশে এসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে আলাদা বৈঠক করেন। কিন্তু খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করেননি।

সন্ত্রাস দমনে যৌথভাবে কাজ করার মিশন নিয়ে বাংলাদেশ সফরে আসা এসব বিশ্বনেতা খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা না করার পেছনে বিশেষ কোনো কারণ আছে কিনা? জানতে চাইলে পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দেন বিএনপির কূটনৈতিক কোরের অন্যতম সদস্য সাবিহ উদ্দিন আহমেদ।

বাংলানিউজকে তিনি বলেন, ‘একটা সৌজন্য বৈঠকের (কার্টিসি কলঅন) জন্য আমি কী তাদের পেছনে পেছনে ঘুরবো?’

তথ্যসূত্র: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
Share:

কোরআনের পবিত্রতা রক্ষা করুন

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স: বেশ কয়েক বছর ধরে দেখা যাচ্ছে, বিভিন্ন ছাপা পত্রিকায় পবিত্র কোরআনে কারিমের আয়াত হুবহু আরবিতে ও বাংলা অক্ষরে ছাপা হচ্ছে। এমনকি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে মঞ্চের পেছনে কালেমা ও বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম, আল্লাহতায়ালার গুণবাচক বিভিন্ন নাম কিংবা পবিত্র কোরআনের আয়াত লেখা সম্বলিত ব্যানার লাগানো হচ্ছে।

বিভিন্ন প্রচারপত্র, হ্যান্ডবিল, বিয়ের কার্ড, পোস্টার, পাঠ্যবই ও ইসলাম ধর্ম শিক্ষা বইয়েও পবিত্র কোরআনের আয়াত লিপিবদ্ধ হচ্ছে ও আছে। প্রয়োজন ফুরালে কিংবা বছর শেষে এসব বিক্রি করে দেওয়া হয় দোকানদারদের কাছে। ওরা ওই কিতাব বা পাঠ্যবই ছিঁড়ে মালপত্র বাঁধার কাজে ব্যবহার করে, ঠোঙা বানায়। ব্যবহার শেষে কাগজখানা যেখানে সেখানে ফেলে রাখা হয়। এমনকি পবিত্র কোরআনের আয়াত লিখিত প্রচুর কাগজ রাস্তা-ঘাট ও আবর্জনার স্তূপ থেকে শুরু করে নাপাক জায়গায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। এটা এখন অনেকটা স্বাভাবিক বিষয়ে পরিণত হয়েছে। এতে পবিত্র কোরআনের আয়াতের অমর্যাদা হচ্ছে। এ জন্য আল্লাহতায়ালার দরবারে নিশ্চয়ই জবাব দিতে হবে।

পবিত্র কোরআনের আয়াত লিখিত ছেঁড়া কাগজ কবরস্থানে বা পবিত্র স্থানে ‘দাফন’ করার হুকুম রয়েছে। এ বিষয়ে কথা বলা, মানুষকে জানানো ও সতর্ক করার জন্য মসজিদের ইমাম-খতিবদের প্রতি বিশেষ নিবেদন রইল। সেই সঙ্গে মাদ্রাসা ও স্কুল-কলেজের প্রধানদেরও বিষয়টি নিয়ে নিজ নিজ মহলে সচেতনতা সৃষ্টির আহবান রইল।

দেশের গণমাধ্যমের প্রতি নিবেদন, আলোচ্য বিষয়ে জনগণকে জানিয়ে গোনাহের কাজ থেকে বেঁচে থাকতে সহযোগিতা করা। ইসলামিক ফাউন্ডেশন ও ধর্ম মন্ত্রণালয়কেও এ বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধিতে এগিয়ে এসে দায়িত্ব পালন করতে হবে।

মনে রাখতে হবে, বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম কোরআন শরিফের স্বতন্ত্র একটি আয়াত। এর মর্যাদা ও সম্মানের প্রতি খেয়াল রাখা জরুরি। এর হুকুম কোরআনের অন্যান্য আয়াতের মতোই। তাই অজু ছাড়া তা স্পর্শ করা যাবে না। বিসমিল্লাহ লিখিত কাগজ কোনো অসম্মানের স্থানে ব্যবহার করাও জায়েয নয়। তাই দাওয়াতনামা, পোস্টার ও ব্যানার, যা নির্ধারিত সময়ের পর কোনো প্রয়োজন না থাকার দরুণ পথে-ঘাটে ও নর্দমায় পড়ে থাকার আশঙ্কা থাকে এমনকি অনেক সময় পদপিষ্ট হয়। এসব ক্ষেত্রে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম কিংবা কোরআনের অন্য আয়াত লেখা থেকে বিরত থাকা উচিত।  চাই তা আরবিতে লেখা হোক বা বাংলা উচ্চারণে।

তথ্যসূত্র: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
Share:

AD

Popular Posts

আগামীকালের ইফতার সময়

AD

Blog Archive

Definition List

Support

আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে

Name

Email *

Message *

বিজ্ঞাপন