প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স:
ঢাকা: চীনের একদল শিক্ষার্থী চিনি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে চমক সৃষ্টি করেছেন। বায়ো ইলেকট্রোকেমিক্যালের মাধ্যমে সম্প্রতি ওই শিক্ষার্থীরা এক চামচ চিনি থেকে ৮০ ঘণ্টার বিদ্যুৎ উৎপাদন করেন।
শিক্ষার্থীরা ই-কয়েল, শেওয়ানেল্লা এবং বি.; সাবটিলিস ব্যাকটেরিয়া দিয়ে ফুয়েল সেল তৈরি করতে সক্ষম হয়। এ সেল উৎপাদনের মধ্য দিয়ে তারা যে ব্যবস্থা তৈরি করেছে তাতে দীর্ঘস্থায়ী ইলেকট্রিক্যাল আউটপুট পাওয়া সম্ভব হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের এ উদ্ভাবনে এরই মধ্যে বিকল্প জ্বালানির গবেষকরা কিছুটা নড়েচড়ে বসেছেন। কারণ এর আগে এরকম কোনো প্রকল্প তাদের সামনে হাজির হয়নি। আগে যারাই বিকল্প জ্বালানি নিয়ে কাজ করেছেন তাতে নানামুখী সমস্যা ছিল। ফলে একটি পন্থাও বিশ্বব্যাপী মানুষের মধ্যে সাড়া ফেলতে পারেনি। কিন্তু চীনের শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবিত এ পদ্ধতিটি পেছনের সব পদ্ধতির চেয়ে ভিন্ন এবং অধিক কার্যকর।
গবেষকদের মতে, বাতাস, পানি এবং সৌরশক্তির পদ্ধতির চেয়ে চীনের শিক্ষার্থীদের পদ্ধতি অনেক সহজ এবং দীর্ঘস্থায়ী। এটা কোনো পরিবেশ পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে না। যে কোনো পরিস্থিতিতেই এ থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাবে।
সুতরাং আগামীতে বিশালাকার পাওয়ার প্ল্যান্টের কাজে এ পদ্ধতি সহজেই প্রয়োগ করা যাবে বলেও মনে করছেন অনেকে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম রয়টার্স এ গবেষণার কথা প্রকাশ করেছে।
ভিডিওতে দেখুন:
তথ্য: সংগৃহীত
ঢাকা: চীনের একদল শিক্ষার্থী চিনি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে চমক সৃষ্টি করেছেন। বায়ো ইলেকট্রোকেমিক্যালের মাধ্যমে সম্প্রতি ওই শিক্ষার্থীরা এক চামচ চিনি থেকে ৮০ ঘণ্টার বিদ্যুৎ উৎপাদন করেন।
শিক্ষার্থীরা ই-কয়েল, শেওয়ানেল্লা এবং বি.; সাবটিলিস ব্যাকটেরিয়া দিয়ে ফুয়েল সেল তৈরি করতে সক্ষম হয়। এ সেল উৎপাদনের মধ্য দিয়ে তারা যে ব্যবস্থা তৈরি করেছে তাতে দীর্ঘস্থায়ী ইলেকট্রিক্যাল আউটপুট পাওয়া সম্ভব হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের এ উদ্ভাবনে এরই মধ্যে বিকল্প জ্বালানির গবেষকরা কিছুটা নড়েচড়ে বসেছেন। কারণ এর আগে এরকম কোনো প্রকল্প তাদের সামনে হাজির হয়নি। আগে যারাই বিকল্প জ্বালানি নিয়ে কাজ করেছেন তাতে নানামুখী সমস্যা ছিল। ফলে একটি পন্থাও বিশ্বব্যাপী মানুষের মধ্যে সাড়া ফেলতে পারেনি। কিন্তু চীনের শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবিত এ পদ্ধতিটি পেছনের সব পদ্ধতির চেয়ে ভিন্ন এবং অধিক কার্যকর।
গবেষকদের মতে, বাতাস, পানি এবং সৌরশক্তির পদ্ধতির চেয়ে চীনের শিক্ষার্থীদের পদ্ধতি অনেক সহজ এবং দীর্ঘস্থায়ী। এটা কোনো পরিবেশ পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে না। যে কোনো পরিস্থিতিতেই এ থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাবে।
সুতরাং আগামীতে বিশালাকার পাওয়ার প্ল্যান্টের কাজে এ পদ্ধতি সহজেই প্রয়োগ করা যাবে বলেও মনে করছেন অনেকে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম রয়টার্স এ গবেষণার কথা প্রকাশ করেছে।
ভিডিওতে দেখুন:
তথ্য: সংগৃহীত