Wednesday, May 25, 2016

রণবীরকে চুমু খাবে না ঐশ্বরিয়া

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম

ঢাকা:
জনপ্রিয় চলচ্চিত্র পরিচালক করণ জোহর চেয়েছিলেন, ঐশ্বরিয়া ও রণবীরের মধ্যে একটা গাঢ় চুম্বন। তার ‘অ্যায় দিল হ্যায় মুশকিল’ ছবিতে। রণবীর কাপুর রাজি। কিন্তু রাজি হলেন না ঐশ্বরিয়া। সাফ জানিয়ে দিলেন, মেয়ে বড় হচ্ছে। পর্দায় আর ওসব করতে পারবেন না।

করণের জোরাজুরিও কাজে আসেনি। অবশেষে চুমুর বদলে একটি দৃশ্যে আপাতত রণবীরের সঙ্গে একটি চকোলেট ভাগ করে খাবেন অ্যাশ। তাও শর্ত, সরাসরি কিছু দেখানো যাবে না। তাতেও বেশ হতাশ করণ। এই ছবিতে বয়সে বড় ঐশ্বরিয়ার সঙ্গে রোমান্স করবেন রণবীর। অন্য চরিত্রে অনুষ্কা শর্মা এবং ফাওয়াদ খানও রয়েছেন।

তথ্যসূত্র: নতুনসময়.কম
Share:

এক ব্যক্তির ৬০ জন স্ত্রী!

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স
 
ঢাকা: ভারতের নাগাল্যান্ডের মন জেলার লংওয়া গ্রামে এক ব্যক্তির ৬০ জন স্ত্রী রয়েছে বলে জানা গেছে।

সম্প্রতি স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, ভারত-,মায়ানমার সীমান্তবর্তী লংওয়ার গ্রাম প্রধান মূলত কোনয়াক নামের আদিবাসী গোষ্ঠীর রাজা। ভারতের এই গ্রাম তো বটেই, সেইসঙ্গে মায়ানমারে ভেতরে থাকা সত্তরটি গ্রামও শাসন করেন তিনি। এই গ্রাম প্রধানের মোট ৬০জন স্ত্রী রয়েছেন এবং সব স্ত্রী-ই জীবিত।

খবলে বলা হয়, লংওয়া গ্রামের বাসিন্দা রান্না-বান্নার কাজ করেন মায়ানমারে আর রাতে এসে ঘুমান ভারতে। শুধু গ্রামের প্রধানই নন, এই গ্রামের বাসিন্দা বেশ কিছু পরিবারেরই রান্নাঘর মায়ানমারে এবং বাড়ির বাকি অংশ ভারতের লংওয়া গ্রামে।

গ্রামের একপাশে মায়ানমার, একপাশে ভারত। আর গ্রামের প্রধানের বাড়িটিও দুদেশে ছড়িয়ে রয়েছে।

লংওয়া নামের এই গ্রামটি রয়েছে নাগাল্যান্ডের মন জেলার ভারত-মায়ানমার সীমান্তে। সবথেকে মজার তথ্য হল, এই গ্রামটির প্রধানের কুঁড়ে ঘরের মধ্যে দিয়ে মায়ানমার সীমান্তে প্রবেশ করতে হয়। গ্রামের প্রধানকে এখানে ‘অংঘ’ বলে সম্বোধন করা হয়। তার বাড়ির রান্নাঘরটি রয়েছে মায়ানমারের মধ্যে আর শোয়ার ঘরটি ভারতের মধ্যে।


ভারত এবং মায়ানমারের মধ্যে থাকা একটি বিশেষ চুক্তির ফলে ১৬৪০ কিলোমিটার লম্বা ভারত-মায়ানমার সীমান্তে এই গ্রামের বাসিন্দা ভারতীয়রা মায়ানমারের ভেতরে ২০ কিলোমিটার পর্যন্ত এবং মায়ানমারের নাগরিকরা ভারতের ৪০ কিলোমিটার পর্যন্ত পাসপোর্ট এবং ভিসা ছাড়াই যাতায়াত করতে পারেন।

তাদের মধ্যে জিনিসপত্রও আদান প্রদান হয়। ভারতীয় মুদ্রার অনুপাতে মায়ানমারের মুদ্রার মূল্য অনেক কম হওয়ার কারণেই এখনো জিনিসপত্র আদান প্রদানের ব্যাপারটা এখানে বেশি জনপ্রিয়। অবশ্য বড়সড় কোনো সমস্যা হলেই মায়ানমার সেনাবাহিনী এবং ভারতীয় সেনাবাহিনী ফ্ল্যাগ মিটিং করে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করেন।

তথ্যসূত্র: নতুনসময়.কম
Share:

AD

Popular Posts

আগামীকালের ইফতার সময়

AD

Blog Archive

Definition List

Support

আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে

Name

Email *

Message *

বিজ্ঞাপন