Tuesday, September 20, 2016

কুতুবদিয়ায় ডুবে যাওয়া যাত্রীবাহি ট্রলার উদ্ধার


প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম

নিউজ ডেস্ক:
কক্সবাজারের কুতুবদিয়ার আকবর বলী ঘাটের কাছে ডুবে যাওয়া যাত্রীবাহি ট্রলারটি উদ্ধার করা হয়েছে। তবে এ ঘটনায় কেউ নিখোঁজ বা হতাহত হয়নি।

মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে বঙ্গোপসাগরের কুতুবদিয়া চ্যানেলের আকবর বলী ঘাটে ট্রলারটি ডুবে গিয়েছিল।বিকেল ৪টার দিকে ট্রলারটি উদ্ধার করা হয়।

কুতুবদিয়া থানার ওসি অংসা থোয়াই বাংলানিউজকে জানান, কুতুবদিয়ার উত্তর ধুরুং এলাকার আবুল কালাম কালুর মালিকাধীন এমএল উপহার নামের ট্রলারটি যাত্রী এবং মালামাল নিয়ে চট্টগ্রাম থেকে সকালে রওনা দিয়েছিল। উত্তর ধুরুংয়ের একটি ঘাটে কিছু যাত্রী নামিয়ে দিয়ে আকবর বলী ঘটে যাওয়ার সময় এ ট্রলারডুবির ঘটনা ঘটে। এসময় স্থানীয়দের সহায়তায় ৫০ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া যাত্রীদের দেয়া তথ্যমতে ওখানে আর কোন যাত্রী নেই। ফলে কেউ নিখোঁজও ছিল না।

কোস্টগার্ডের কুতুবদিয়া স্টেশনের ইনচার্জ সুচিং অং বাংলানিউজকে জানান, খবর পেয়ে স্থানীয়দের সহায়তায় ট্রলারটির উদ্ধার কাজ শুরু হয়। যা বিকেল ৪টার দিকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়।


Share:

কোরআন মুখস্থ করলেই জেল থেকে মুক্তি


প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম

নিউজ ডেস্ক:
আলজেরিয়ার কারা অধিদপ্তর ঘোষণা করেছে, জেলখানায় যে সব বন্দি কোরআনে কারিম হেফজ (মুখস্থ) করবে, তাদেরকে জেল থেকে মুক্তি দেওয়া হবে।

আলজেরিয়ার কারা অধিদপ্তরের প্রধান মুখতার ফালিউন জেলখানার বন্দিদের কোরআন হেফজের প্রতি উৎসাহিত করতে এ ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, যে সব বন্দি পবিত্র কোরআন হেফজ করবে, তাদেরকে জেল থেকে নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া শেষে মুক্তি দেওয়া হবে।

‘কারা বন্দিদের ধর্মীয় নির্দেশনা’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এ ঘোষণা দেন। ঘোষণায় তিনি বলেন, কারা বন্দিদের ধর্মীয় শিক্ষার প্রয়োজন রয়েছে। আলজেরিয়ার সংবিধানেও এ বিষয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।

সেমিনারে আলজেরিয়ার ধর্ম ও বিচার মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সেমিনারে তিনি জানান, ইতোমধ্যেই কারাবন্দীদের ধর্মীয় প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য ৪২২ জন ধর্ম প্রশিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বন্দিরা তাদের কাছে ধর্মীয় নানা বিধানসহ কোরআন শেখার সুযোগ পাবেন।


Share:

২৫ লাখ মোবাইল ফেরত নিয়ে নতুন মোবাইল দিবে স্যামস্যাং

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কমনিউজ ডেস্ক: কারিগরী ত্রুটির কারণে বিশ্বের বেশ কয়েকটি স্থানে বিস্ফোরিত হওয়ার ঘটনার পর গ্যালাক্সি নোট হ্যান্ডসেটগুলো ফেরত নিতে শুরু করেছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্যামসাং।

বিশ্বে ২৫ লাখ গ্যালাক্সি নোট-৭ বিক্রি করেছিলো কোরিয়ার প্রতিষ্ঠানটি। ফেরত দেয়া ফোনের বদলে গ্যালাক্সি এস-৭ কিংবা এস-৭ এজ দেয়া হবে।

মাত্র একমাস আগেই নতুন এই ফোনটি বাজারে নিয়ে আসে স্যামসাং।

চার্জে লাগানো অবস্থায় হ্যান্ডসেটটিতে আগুন লাগতে পারে এমন আশঙ্কা থেকেই এই পদক্ষেপ নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

এক বিবৃতিতে স্যামসাং জানায়, এই মডেলের ফোনে ব্যবহৃত ব্যাটারিতে সমস্যা থাকার কারণে চার্জিংয়ের সময় ফোনে আগুন ধরে যাওয়ার ঘটনা দেখা গেছে। যারা এই ফোনটি কিনেছেন, তাদের এটি বদলে নতুন ফোন দেয়া হবে। এ ছাড়া ভোগান্তির জন্য ২৫ ডলারের গিফট কার্ড পাবেন ব্যবহারকারীরা।

তবে স্যামসাংয়ের দাবি চীনে বিক্রিত ফোনগুলো ঠিক আছে কারণ সেখানে অন্য ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছিল।

যুক্তরাজ্যে ইতোমধ্যে ফোন বদলে দেয়া শুরু হলে হয়েছে।



Share:

শিশুর দূর্ব্যবহার বন্ধ করতে ১টি মাত্র অভ্যাস করান

ছবি: bestpickr.com
প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম

নিউজ ডেস্ক:
আজকের দিনে একটি শিশুকে মনের মত করে গড়ে তোলা অনেক কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২০/৩০ বছর আগেও বিষয়টি এত জটিল ছিল না। কিন্তু এখন প্রতিযোগিতা আমাদের শিশুদের পরিণত করে যন্ত্রে, প্রযুক্তি বাড়ায় মানসিক দূরত্ব। ফলাফলে শিশুদের মাঝে সেই শ্রদ্ধাবোধ, ভক্তি গড়ে ওঠে না। বড় হতে হতে তারা কেমন যেন আত্মকেন্দ্রিক মানুষে পরিণত হয়।

শিশুর আচরণগত সমস্যা, বেয়াদবি, অশ্রদ্ধা এগুলো বদলে ফেলতে পারি আমরা বাবা-মায়েরাই। কিভাবে? গবেষণা বলছে মাত্র ১টি অভ্যাস বদলে দিতে পারে আপনার শিশুকে। শিশুর শিষ্ঠাচারকে সঠিক ধারায় নিয়ে আসতে প্রতিদিন পুরো পরিবার একসাথে রাতের খাবার গ্রহণ করুন। হ্যাঁ, মাত্র এই একটি অভ্যাসের চর্চা করুন। আপনি ভাবছেন, এটা কীভাবে সম্ভব? শিশুর ব্যবহার, আচার-আচরণের সাথে এর কী সম্পর্ক? জেনে নিন কিভাবে এই অভ্যাসটি কার্যকর হতে পারে আপনার শিশুর জন্য-
 
সাধারণ খাবার তৈরি করুন

খাবার কতটা চমকপ্রদ হল সেদিকে কম খেয়াল করুন। বরং খেয়াল করুন শিশুর দিকে। সাধারণ খাবার রান্না করুন। খাবার টেবিলে সবাই সেই খাবার ভাগ করে খান। এটা শিশুর মাঝে একাত্মতা তৈরি করবে। লোভনীয় খাবারের পরিবর্তে শুরু থেকেই তার মাঝে স্বাস্থ্যকর খাবারের প্রতি আগ্রহ গড়ে তুলুন।

ডাইনিং টেবিলে কোন ইলেক্ট্রনিক পণ্য নয়
রাতের এই খাবার সময়টুকু শুধু এবং শুধু নিজের পরিবারের জন্য বরাদ্দ করুন। খাবার টেবিলে কোন মোবাইল বা ল্যাপটপ নিয়ে বসবেন না। অনেকেই কাজ আছে বলে খেতে খেতেই কাজ করতে থাকেন। এটা আপনার স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর। একই সাথে আপনি যেখানে শিশুকে নিয়মের আওতায় আনতে চান আবার নিজেই নিয়ম মানেন না তখন তা শিশুর মাঝেও বিরোধিতা তৈরি করে।

সবাই হাতে হাতে কাজ করুন
শুধু খাবার তৈরি করবে আর কাজের লোক টেবিলে পৌঁছে দেবে এই নিয়ম থেকে বেরিয়ে আসুন। সবাই মিলে করুন প্রতিটি কাজ। নিজেদের মাঝে সহযোগিতার সম্পর্ক গড়ে তুলুন। শিশু যখন পুরো পরিবারকে একটি টিমের মত কাজ করতে দেখবে তখন সেও এই টিমের একজন হিসেবে কাজে সাহায্য করবে। এতে বন্ধন আরও দৃঢ় হবে।

গল্প করুন
সারাদিন কে কি করলেন, কোথায় গেলেন এসব গল্প করতে করতে খাবার গ্রহণ করুন। শিশুকেও উৎসাহিত করুন নিজের সারাদিনের কাজকর্মের কথা বলতে। জবাবদিহি নয়, গল্পের ছলে জেনে নিন তার সব খবর। সবাই যখন নিজের কথা বলছে তখন সেও বলতে আপত্তি করবে না। এভাবে একটা বন্ধুত্বের পরিবেশ গড়ে উঠবে আপনার পরিবারে। পরিবার নিয়ে শিশুর মাঝে তৈরি হবে গর্ব।

কোন পরিবারই একদম পারফেক্ট নয়। তবে সব পরিবারই একটা অনন্য ভালবাসার বন্ধনে জড়িয়ে রাখে সন্তানদের। ছোট ছোট ভুলে তৈরি হওয়া বিচ্ছিন্নতাগুলো মুছে দিন যত্নে। সময় কাটান একসাথে। আর এজন্য রাতের খাবারের সময়ের চেয়ে ভাল আর কি হতে পারে?

তথ্য: সংগৃহীত

Share:

AD

Popular Posts

আগামীকালের ইফতার সময়

AD

Blog Archive

Definition List

Support

আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে

Name

Email *

Message *

বিজ্ঞাপন