Wednesday, June 1, 2016

নিজামীর ফাঁসি নিয়ে পাকিস্তানের অবস্থানে বিরক্ত ভারত

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স

ঢাকা:
মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াত আমির মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসি নিয়ে পাকিস্তানের অবস্থান নিয়ে ভারত চিন্তিত ও বিরক্ত। ভারতের কূটনৈতিক মহল এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা পাকিস্তানের নেওয়া অবস্থানকে ভালো চোখে নিচ্ছে না। ভারতের প্রশাসনিক মহলের সূত্র থেকে পওয়া খবরে জানা যাচ্ছে মূলত দুটি বিষয় নিয়ে নাখুশ ভারত।


 
প্রথম বিষয় গত ১১ মে (বুধবার) পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি বক্তব্য, যেখানে বলা হচ্ছে, পাকিস্তানের সংবিধান এবং আইনের পক্ষ নেওয়াই ছিল নিজামীর এক মাত্র অপরাধ।

একই দিনে পাকিস্তানের পার্লামেন্ট একটি ‘ফাতেয়া’ জারি করে। বিনা বাঁধায় একটি রেজুলিউশনও পাশ হয়। যেখানে এই ফাঁসির ঘটনায় গভীর চিন্তা প্রকাশ করা হয়েছে। পাকিস্তানের বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি বিভাগের মন্ত্রী এই বিষয়ে তাদের গভীর চিন্তা ব্যক্ত করেন।

দ্বিতীয়ত গত ২৪ মে (মঙ্গলবার) পাকিস্তানের পাঞ্জাব অ্যাসেম্বলিতে একটি রেজুলিউশান নেওয়া হয়। যেখানে প্রস্তাব দেওয়া হয় জামায়াত আমির মতিউর রহমান নিজামীরকে পাকিস্তানের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান ‘নিশান-এ পাকিস্তান’ প্রদান করার। শুধু তাই নয় পাকিস্তানের মধ্যে অন্তর্গত  পাঞ্জাব অ্যাসেম্বলিতে এই প্রসঙ্গে বাংলাদেশের কারাগারে মানবতা বিরোধী অপরাধে বন্দি এবং মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত সমস্ত জামায়াত ইসলাম নেতাদের এই সম্মান দেবার প্রস্তাব আনা হয়েছিল।

লক্ষণীয় ভাবে পাকিস্তানের পাঞ্জাব অ্যাসেম্বলিতে এই বিষয় নিয়ে কোন বিরোধিতা দেখা যায়নি। কূটনৈতিক মহল এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা এই বিরোধিতাহীন প্রস্তাব গ্রহণের বিষয়টিকে নজর রেখে যথেষ্ট বিব্রত। ভারতের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকদের একটি মহলের মতে এই দুটি ঘটনা পাকিস্তানের সঙ্গে জামায়াত ইসলামের গভীর যোগাযোগ এবং সমর্থনের প্রমাণ পাওয়া যায়।

বিশ্লেষকদের মতে পাকিস্তানের পাঞ্জাব অ্যাসেম্বলিতে এই ধরণের একটি প্রস্তাবের বিরুদ্ধে সরকার, রাজনৈতিকদল এবং জনগণের পক্ষে একাধিক প্রতিবাদ হওয়াই স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু সেই ধরণের কোন প্রতিবাদের ঘটনা ঘটেনি। বরং বিষয়টি নিয়ে চুপ থাকে সবকটি পক্ষ।

স্বাভাবিক রাজনৈতিক অবস্থায় একটি সার্ব্বভম্য দেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে অন্যদেশের এই ধরণের হস্তক্ষেপ আন্তর্জাতিক রাজনীতির শিষ্টাচারের পরিপন্থী বলে মনে করছেন ভারতের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা। ভারতের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা আরও অবাক হয়েছেন গোটা বিশ্বের এই নিয়ে চুপ থাকার বিষয়টিও। তাদের আশা আগামী দিনে এই বিষয়টিকে নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলও খুব দ্রুত সরব হবে।

তথ্যসূত্র: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

Share:

সহজেই ভালো বেতনে যে চাকরি পাওয়া যায়

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স

ঢাকা: মার্চেন্ডাইজিং দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগত। এখানে কাজের বিশাল ক্ষেত্র। সহজেই মিলবে আপনার চাকরি। ভালো বেতন, বিদেশ ভ্রমণ ও নানা সুযোগ-সুবিধার কারণেই বায়িং হাউসের চাকরি অনেকের-ই প্রথম পছন্দ।
ছবি: প্রতিকী


বাংলাদেশি তৈরি পোশাকের ব্যাপক চাহিদা বিশ্ববাজারে। রপ্তানি আয়ের প্রধান খাতও এটি। গার্মেন্টের তৈরি পণ্য বিক্রিতে তৃতীয় পক্ষ হিসেবে কাজ করে বায়িং হাউস। পোশাক খাতের এসব প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন মার্চেন্ডাইজাররা। এ পেশায় আছে অনেক কাজের সুযোগ।

কাজের ধরন


বায়িং হাউস ফ্যাশন এক্সপ্রেসের সিনিয়র মার্চেন্ডাইজার মাঈদুল ইসলাম জানান, মার্চেন্ডাইজারদের কাজের প্রধান ক্ষেত্র দুটি—ফ্যাক্টরি ও বায়িং হাউস। বায়িং হাউসে কাজের পরিধি বড়। বায়ারদের সঙ্গে যোগাযোগ করে পণ্য বিক্রির প্রস্তাব দেন বায়িং হাউসের মার্চেন্ডাইজাররা। বায়ার রাজি হলে প্রোডাক্টের স্যাম্পল দেখানো হয়। প্রোডাক্ট তৈরিতে কী কী উপকরণ ব্যবহার করা হবে, মান, কতটুকু টেকসই হবে—এসব বিষয়ে ব্যাখ্যা করা হয়। পছন্দ হলে দামের বিষয়টি চূড়ান্ত করে চুক্তি করা হয়। চাহিদা অনুযায়ী ফ্যাক্টরিতে প্রোডাক্ট তৈরি থেকে শুরু করে শিপমেন্ট পর্যন্ত পুরো কাজ দেখতে হয় মার্চেন্ডাইজারদের। ফ্যাক্টরির মার্চেন্ডাইজাররা বায়িং হাউসের মাধ্যমে পাওয়া কাজ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তৈরি ও পণ্যের মানের বিষয়টি দেখভাল করেন। বায়িং হাউসের মার্চেন্ডাইজারদের কাছে পণ্য বুঝিয়ে দেওয়া পর্যন্ত তাঁদের কাজ। অনেক ক্ষেত্রে দেশের বাইরে থেকে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ইমপোর্ট করা, এলসি খোলার কাজও করেন ফ্যাক্টরির মার্চেন্ডাইজাররা।

যেমন যোগ্যতা থাকা চাই:

মার্চেন্ডাইজারস ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন টেকনোলজি ও বায়িং হাউস এশিয়ান গ্লোবাল সোর্সিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম মাওলা জানান, মার্চেন্ডাইজার হওয়ার জন্য যেকোনো বিষয়ে স্নাতক হলেই চলে। তবে অগ্রাধিকার পায় টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বা টেক্সটাইলের যেকোনো বিষয়ের ছাত্রছাত্রীরা। মার্চেন্ডাইজারদের বিভিন্ন দেশের বায়ারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হয়। এ জন্য ইংরেজিতে যোগাযোগের দক্ষতা থাকতে হয়। পাশাপাশি অন্য দেশের ভাষা জানা থাকলে বাড়তি যোগ্যতা হিসেবে ধরা হয়। কম্পিউটারেও দক্ষতা থাকা চাই।

যেভাবে চাকরি পাবেন:
বায়িং হাউস ও ফ্যাক্টরিতে মার্চেন্ডাইজার নিয়োগের জন্য পত্রিকায় তেমন বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয় না। অনেক প্রতিষ্ঠান অনলাইন জব পোর্টালের মাধ্যমে সিভি চায়। তবে বেশির ভাগ নিয়োগ হয়ে থাকে ব্যক্তিগত যোগাযোগ ও পরিচিতির মাধ্যমে। বিভিন্ন বায়িং হাউস, ফ্যাক্টরি ও মার্চেন্ডাইজিং পেশায় কর্মরতদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে। মাঈদুল ইসলামের পরামর্শ, বিভিন্ন জব পোর্টালের গার্মেন্ট, টেক্সটাইল বা মার্চেন্ডাইজিং ক্যাটাগরিতে নিয়মিত চোখ রাখতে হবে। বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার প্রথম কয়েক দিনের মধ্যেই অনলাইনে আবেদন করতে হবে। একই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানে সরাসরি সিভি জমা দিয়ে রাখতে পারেন। সাধারণত ভাইভার মাধ্যমেই নিয়োগ দেওয়া হয়। অনেক সময় লিখিত পরীক্ষাও হতে পারে। সে ক্ষেত্রে গার্মেন্ট বা মার্চেন্ডাইজিংসম্পর্কিত প্রশ্ন আসে। বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানে ভাইভা নেওয়া হয় ইংরেজিতে। এতে প্রার্থীর ইংরেজির দক্ষতাও যাচাই হয়ে যায়। নিয়োগের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পায় অভিজ্ঞ বা টেক্সটাইল বিষয়ে পড়াশোনা করা প্রার্থীরা। অনভিজ্ঞ প্রার্থীরাও আত্মবিশ্বাস, এ পেশায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার আগ্রহ দেখাতে পারলে চাকরি পেতে পারেন।

পদোন্নতি:


গোলাম মাওলা জানান, অনভিজ্ঞদের সাধারণত অ্যাসিস্ট্যান্ট মার্চেন্ডাইজার পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। যোগ্যতা অনুযায়ী মার্চেন্ডাইজার, সিনিয়র মার্চেন্ডাইজার ও মার্চেন্ডাইজার ম্যানেজার হিসেবে পদোন্নতি পেতে পারেন। পদোন্নতি হয় কাজ ও দক্ষতার ভিত্তিতে। বায়ারকে আকৃষ্ট করা, সঠিক সময়ে কাজ বুঝিয়ে দেওয়া এ ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখে। কাজের মাধ্যমে নিজের দক্ষতা প্রমাণ করতে পারলে চাকরি শুরুর বছরখানেকের মধ্যেই পদোন্নতি পেয়ে মার্চেন্ডাইজার হতে পারেন অ্যাসিস্ট্যান্ট মার্চেন্ডাইজার।

বেতন ও সুযোগ-সুবিধা:

শুরুতে একজন মার্চেন্ডাইজার ১০ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা বেতন পান। অভিজ্ঞতা বাড়ার সঙ্গে বাড়ে বেতনও। সিনিয়র মার্চেন্ডাইজার বা মার্চেন্ডাইজিং ম্যানেজার দুই লাখ টাকা পর্যন্ত বেতন পেতে পারেন। বেতনের পাশাপাশি বিভিন্ন ভাতাও দেওয়া হয়।

মার্চেন্ডাইজাররা বিভিন্ন দেশে গার্মেন্ট খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মেলা বা প্রদর্শনীতে অংশ নেন। মার্চেন্ডাইজারের কাজে সন্তুষ্ট হলে অনেক সময় বিদেশ ভ্রমণের আমন্ত্রণ জানান বায়ার। এর মাধ্যমে বিভিন্ন দেশে ভ্রমণের সুযোগ পান মার্চেন্ডাইজাররা।

প্রশিক্ষণের খোঁজখবর

স্নাতক শেষে মার্চেন্ডাইজিংয়ের ওপর কোর্স করা যায়। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ছয় মাস থেকে এক বছরমেয়াদি কোর্স আছে। কোর্স করা থাকলে চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে সুবিধা হয়।

বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজিতে (বিইউএফটি) অ্যাপারেল মার্চেন্ডাইজিংয়ে এক বছরমেয়াদি পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমায় খরচ পড়বে ৯১ হাজার টাকা। অ্যাপারেল মার্চেন্ডাইজিংয়ে দুই বছরমেয়াদি এমবিএ করতে চাইলে গুনতে হবে দুই লাখ ৮০ হাজার ৭০০ টাকা। ভর্তি করা হয় স্প্রিং এবং ফল—দুই সেমিস্টারে।

মার্চেন্ডাইজারস ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন টেকনোলজিতে (এমআইএফটি) এক বছরমেয়াদি ডিপ্লোমা কোর্স শুরু হয় জানুয়ারিতে। খরচ পড়বে ৫০ হাজার টাকা। ছয় মাসমেয়াদি এক্সিকিউটিভ কোর্সে খরচ পড়বে ২৫ হাজার, চার মাসের সার্টিফিকেট কোর্সে ১৫ হাজার টাকা। দুটি কোর্সই শুরু হয় জুলাইয়ে।

ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন টেকনোলজিতে (এনআইএফটি) ছয় মাসের অ্যাডভান্স সার্টিফিকেট কোর্সে খরচ পড়বে ৩৫ হাজার টাকা। দুই বছরমেয়াদি এমবিএ কোর্সে শিক্ষার্থীদের সিজিপিএর ওপর কোর্স ফি নির্ভর করে। খরচ সর্বনিম্ন এক লাখ ১৬ হাজার ৫০০ থেকে এক লাখ ৫৪ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এক বছরের ডিপ্লোমায় গুনতে হবে এক লাখ ৬৫ হাজার টাকা।

 যেখানে প্রশিক্ষণ নেবেন:  

১. বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি (বিইউএফটি)
১০৫ এসআর টাওয়ার, উত্তরা, সেক্টর-৭, ঢাকা। ফোন : ৫৮৯৫০৯৮৬, ৫৮৯৫০৯৮৭, ৪৮৯৫০৫৩৫

২.  মার্চেন্ডাইজারস ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন টেকনোলজি (এমআইএফটি)
হাউস-২০, তৃতীয় তলা, শাহ মখদুম এভিনিউ, উত্তরা, সেক্টর-১১, ঢাকা।
ফোন : ৫৫০৮৫২৩৯, ০১৭১৬৬৭২৬৬৩

৩. বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন অ্যান্ড ডিজাইন টেকনোলজি
৩/গ শ্যামলী, রোড-১, ঢাকা-১২০৭।
ফোন : ০১৯৭৯৭৯৯৩৯৩, ০১৫৫২৬৪৪৪৭৯

৪. ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন টেকনোলজি (এনআইএফটি)
৭৩ মহাখালী, ওয়্যারলেস গেট, ঢাকা।
ফোন : ০১৬৭৮৬৬৬৬২৪, ০১৭৩১২২০০৯৯


তথ্যসূত্র: নতুনসময়.কম
Share:

স্ত্রীকে বাজি ধরে হারলেন স্বামী!

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স

ঢাকা:
বিশ্বের সবচেয়ে দামী ক্রিকেট টুর্নামেন্ট আইপিএলে নিজের স্ত্রীকে নিয়ে বাজি ধরলেন কানপুরের গোবিন্দনগরে এক স্বামী। শেষপর্যন্ত বাজিতে হেরেও যান তিনি।



চলতি আইপিএলের এক ম্যাচে নিজের স্ত্রীকে বাজি রেখে জুয়ার আড্ডায় বসেছিলেন এ ব্যক্তি।

অভিযোগ উঠে, এরপরই জুয়ারি রবীন্দ্র সিং ও তার লোকজন ওই গৃহবধূকে নির্যাতন করতে শুরু করে। পরিস্থিতি জটিল হলে, পুলিশের কাছে অভিযোগ জানান স্বামী।

পুলিশ জানায়, গৃহবধূর স্বামী, শেয়ার বাজারে সমস্ত টাকা খুইয়ে ফেলেন। শেষে আইপিএলএর জুয়ায় নিজের স্ত্রীকেই বাজি রাখেন। অথচ, সেখানেও বাজি হেরে যায় তিনি।

এদিকে এ ঘটনার পর স্বামীর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তুলেছেন ওই গৃহবধূ। তিনি বলেন, পাঁচ বছর আগে তাদের বিয়ে হয়। এরপর থেকেই নানাভাবে তার ওপর অত্যাচার চালায় স্বামী। এমনকি, বাপের বাড়ি থেকে পাওয়া সব গয়নাও জোর করে তার কাছ থেকে নিয়ে নিয়ে খুড়িয়ে ফেলে স্বামী।

তথ্যসূত্র: নতুনসময়.কম
Share:

AD

Popular Posts

আগামীকালের ইফতার সময়

AD

Blog Archive

Definition List

Support

আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে

Name

Email *

Message *

বিজ্ঞাপন