
১) জীবনসঙ্গী পেতে
সাহায্য করে
গবেষকরা মনে করেন,
চুম্বন হলো
একটা জৈবিক
প্রবৃত্তি যা আমাদেরকে জীবনসঙ্গী পেতে
সাহায্য করে,
জিনগত দিক
থেকে আমাদের
জন্য উপযুক্ত।
এই কারণে
প্রথমবার চুম্বন
থেকেই নিশ্চিত
হওয়া যায়
মানুষটি আমাদের
ঠিক আছে
কিনা।
২) ক্যালোরি পোড়ায়
ক্যালোরি পোড়ানোর জন্য
জিমে গিয়ে
ঘাম ঝরানোর
দরকার নেই
চুমুর মাধ্যমে
ক্যালোরি পোড়ানো
সম্ভব। প্রতি
মিনিটে ২-৬ ক্যালোরি
পোড়ানো সম্ভব
এতে আপনার
মেটাবলিক রেটও
বাড়ে।
৩) দাঁতের জন্য
কাউকে চুম্বন করার
সময় মুখে
লালা উৎপন্নের
প্রক্রিয়া আরো বেশি ত্বরান্বিত হয়।
এতে দাঁত
থেকে ক্ষতিকর
ব্যাকটেরিয়া ধুয়ে যায়।
৪) ইমিউন সিস্টেমের
উন্নতি করে
চুম্বনের ফলে দুজনে
মানুষের মাঝে
যে জীবাণু
ছড়িয়ে যায়।
যেমন সাইটোমেগালো
ভাইরাস, এই
ভাইরাস গর্ভবতী
নারীদের জন্য
ঝুঁকিপূর্ণ। কিন্তু গর্ভধারণের আগেই থেকে
চুম্বনের অভ্যাস
থাকলে একটা
সময় তা
শরীরে অভ্যাস্ত
হয়ে যায়
তখন শরীরে
গড়ে উঠে
এই ভাইরাস
ঠেকানোর ব্যবস্থা।
কাউকে দেখে
যদি বোঝা
যায় সে
অসুস্থ, তাহলে
তাকে চুমু
না দেওয়াই
ভালো। এতে
বেশ কয়েক
ধরণের রোগের
আক্রমণ হতে
পারে।
৫) স্ট্রেস কমাতে
সাহায্য করে
চুম্বনের পর আপনার
শরীর ও
মন বেশ
ফুরফুরে ও
হালকা অনুভূতি
সৃষ্টি হয়।
ইতিপূর্বে ২০০৯ সালে এক গবেষণায়
দেখা গেছে,
চুম্বনের পর
শরীরে স্ট্রেস
হরমোন কর্টিসলের
পরিমাণ কমে
যায়। শুধু
প্
রেমিক বা প্রেমিকার হাত ধরে থাকলেও অনেক স্ট্রেস কমে যায়, কিন্তু পরিমাণে তা চুম্বনের তলনায় কম।
৬) পেশিকে সুস্থ
রাখে
চুম্বনের সময় মুখের
৩০টির
বেশি পেশি ব্যবহৃত হয়। এতে
আপনার পেশীগুলো
সুস্থ ও
সবল থাকে।
0 comments:
Post a Comment