প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স
ঢাকা: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রেজাউল করিম সিদ্দিকী হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন রাজশাহী মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. শামসুদ্দিন। ছবি: সাজিদ হোসেন রাজশাহী মহানগর পুলিশ (আরএমপি) কমিশনার মো. শামসুদ্দিন বলেছেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক এ এফ এম রেজাউল করিম সিদ্দিকীকে হত্যায় চারজন ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন। তাঁরা সবাই জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) সদস্য। বগুড়া থেকে গ্রেপ্তার মাসকাওয়াত হাসান সাকিব ওরফে আবদুল্লাহ (২৩) আদালতে ১৬৪ ধারায় দেওয়া জবানবন্দিতে এসব জানিয়েছেন বলে আরএমপি কমিশনার দাবি করেন।|
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজশাহী পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে আরএমপি কমিশনার মো. শামসুদ্দিন এসব কথা বলেন।

সংবাদ সম্মেলনে আরএমপি কমিশনার বলেন, গত রোববার বগুড়া থেকে মাসকাওয়াতকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গতকাল সোমবার বিকেলে রাজশাহীর ২ নম্বর মহানগর হাকিম আদালতে অধ্যাপক রেজাউল হত্যা মামলায় তিনি ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। জবানবন্দিতে মাসকাওয়াথ বলেন, চারজন হত্যার জন্য ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন। তিনজন সরাসরি হত্যায় অংশ নেন। আরেকজন মোটরসাইকেলে ছিলেন। অধ্যাপককে হত্যার পর দুজন মোটরসাইকেলে এবং দুজন অন্যভাবে পালিয়ে যান। হত্যাকাণ্ডের পর তাঁরা রাজশাহীর খরখড়ি এলাকায় আশ্রয় নেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, পুলিশ ওই আশ্রয়দাতাদের তিনজনকে আটক করেছে। তাঁদের নাম প্রকাশ করা হয়নি। ওই তিনজনকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য আবেদন করা হবে। এ ছাড়া হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি উদ্ধার করা হয়েছে।
আরএমপি কমিশনার বলেন, মাসকাওয়াদের বাড়ি বগুড়ায়। তিনি রংপুর পলিটেকনিক থেকে পাস করেছেন। কেন অধ্যাপককে হত্যা করা হয়েছে—এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদে মাসকাওয়াথ বলেছেন, কারণটা তাঁরা জানেন না। ওপর থেকে নির্দেশ পেয়ে তাঁরা হত্যা করেছেন।
গত ২৩ এপ্রিল সকাল সাড়ে সাতটার দিকে রাজশাহীর শালবাগান এলাকায় নিজ বাসার সামনে অধ্যাপক রেজাউলকে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় তাঁর ছেলে রিয়াসাত ইমতিয়াজ বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে নগরের বোয়ালিয়া মডেল থানায় হত্যা মামলা করেন।
তথ্যসূত্র: প্রথম আলো
ঢাকা: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রেজাউল করিম সিদ্দিকী হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন রাজশাহী মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. শামসুদ্দিন। ছবি: সাজিদ হোসেন রাজশাহী মহানগর পুলিশ (আরএমপি) কমিশনার মো. শামসুদ্দিন বলেছেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক এ এফ এম রেজাউল করিম সিদ্দিকীকে হত্যায় চারজন ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন। তাঁরা সবাই জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) সদস্য। বগুড়া থেকে গ্রেপ্তার মাসকাওয়াত হাসান সাকিব ওরফে আবদুল্লাহ (২৩) আদালতে ১৬৪ ধারায় দেওয়া জবানবন্দিতে এসব জানিয়েছেন বলে আরএমপি কমিশনার দাবি করেন।|
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজশাহী পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে আরএমপি কমিশনার মো. শামসুদ্দিন এসব কথা বলেন।

সংবাদ সম্মেলনে আরএমপি কমিশনার বলেন, গত রোববার বগুড়া থেকে মাসকাওয়াতকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গতকাল সোমবার বিকেলে রাজশাহীর ২ নম্বর মহানগর হাকিম আদালতে অধ্যাপক রেজাউল হত্যা মামলায় তিনি ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। জবানবন্দিতে মাসকাওয়াথ বলেন, চারজন হত্যার জন্য ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন। তিনজন সরাসরি হত্যায় অংশ নেন। আরেকজন মোটরসাইকেলে ছিলেন। অধ্যাপককে হত্যার পর দুজন মোটরসাইকেলে এবং দুজন অন্যভাবে পালিয়ে যান। হত্যাকাণ্ডের পর তাঁরা রাজশাহীর খরখড়ি এলাকায় আশ্রয় নেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, পুলিশ ওই আশ্রয়দাতাদের তিনজনকে আটক করেছে। তাঁদের নাম প্রকাশ করা হয়নি। ওই তিনজনকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য আবেদন করা হবে। এ ছাড়া হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি উদ্ধার করা হয়েছে।
আরএমপি কমিশনার বলেন, মাসকাওয়াদের বাড়ি বগুড়ায়। তিনি রংপুর পলিটেকনিক থেকে পাস করেছেন। কেন অধ্যাপককে হত্যা করা হয়েছে—এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদে মাসকাওয়াথ বলেছেন, কারণটা তাঁরা জানেন না। ওপর থেকে নির্দেশ পেয়ে তাঁরা হত্যা করেছেন।
গত ২৩ এপ্রিল সকাল সাড়ে সাতটার দিকে রাজশাহীর শালবাগান এলাকায় নিজ বাসার সামনে অধ্যাপক রেজাউলকে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় তাঁর ছেলে রিয়াসাত ইমতিয়াজ বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে নগরের বোয়ালিয়া মডেল থানায় হত্যা মামলা করেন।
তথ্যসূত্র: প্রথম আলো
0 comments:
Post a Comment