Wednesday, June 22, 2016

বলিউডের যৌন উত্তেজক ছবিতে বাংলাদেশী অভিনেত্রী রীত'র বাজিমাত (ভিডিওসহ)

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর ডেক্স

ঢাকা:
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিত রীত মজুমদার এবার বলিউডের হিন্দি ছবিতে প্রধান নায়িকা হলেন। তার অভিনীত থ্রিলার ধাঁচের ছবি 'অ্যা স্ক্যান্ডাল' ভারতজুড়ে মুক্তি পাচ্ছে আগামী ২৪ জুন। পরিচালনা করেছেন ইশান শ্রিবেদি। গল্প ও চিত্রনাট্য তারই। 

রীতের আদি বাড়ি বাংলাদেশের সিরাজগঞ্জে। তার দাদা নিকুঞ্জ ভট্টাচার্য ছিলেন এখানকার নাগরিক। স্বপন আহমেদের পরিচালনায় বাংলাদেশের ‘পরবাসিনী’ ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি। এটি আছে মুক্তির অপেক্ষায়।


এদিকে বলিউডে এখন রীত বেশ আলোচিত হয়ে উঠেছেন। তার প্রথম ছবির ট্রেলার উন্মোচন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন নামজাদা প্রযোজক একতা কাপুর ও পরিচালক বিক্রম ভাট। ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপে বাংলানিউজের সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি।

উত্তেজক দৃশ্যে ভরপুর ছবিটির ট্রেলার এরই মধ্যে দর্শকদের কৌতূহল তৈরি করেছে। এতে বেশকিছু অন্তরঙ্গ ও চুম্বন দৃশ্যে অভিনয় করেছেন রীত। এ নিয়ে  কোনো দ্বিধা কাজ করেনি বলে জানিয়েছেন তিনি।

রীতের ভাষ্য, 'গল্পে উত্তেজক দৃশ্যের প্রয়োজন ছিলো। আমার ক্যারিয়ার প্রেমের ছবি দিয়ে শুরু হলে হয়তো ভালো হতো যেখানে গাছের চারপাশে পায়চারি করছি। কিন্তু তাতে আলাদা মনে হতো না। চিত্রনাট্যের প্রয়োজনে আবেদনময়ী হয়ে পর্দায় আসতে আপত্তি নেই আমার। তাই সাহসী কিংবা আবেদনময়ী ডাকা হলে মোটেও লজ্জা পাবো না।'

বলিউডে শুরুতেই আবেদনময়ী হয়ে আসায় এমন ভাবমূর্তি গায়ে লেগে যাওয়ার ভয় নেই রীতের। তার দাবি, 'ছবিটি দেখলে বুঝবেন কয়া একঘেয়েমি নয়। প্রোমোতে যা দেখেছেন তার চেয়েও আমার চরিত্রটি ব্যাপক।'

অতিপ্রাকৃত হত্যা রহস্য নিয়ে সাজানো দুই ঘণ্টা ৩৬ মিনিট ব্যাপ্তির ছবিটিতে শুধু যৌন উত্তেজক দৃশ্যই নয়, রয়েছে বক্তব্য। গল্পে ৯ বছরের বালিকা কুহু লেকে ডুবে মারা যায়। এরপর থেকে তার বাবা মানব অলীক অস্তিত্বের বিশ্বাসে অদ্ভুত জীবন কাটান। তিনি মৃত মেয়েকে দেখেন! প্রেমিকা কয়ার কাছে এই গল্প শুনে ছবি নির্মাণের পরিকল্পনা করেন ফিল্ম স্কুল থেকে পাস করা বিধু। কুহুর পরিবারের চারপাশে ঘটে যাওয়া পরাবাস্তব ঘটনা নিয়ে ছবি তৈরির লক্ষ্যে চারজনের ইউনিট নিয়ে যায় বিধু ও কয়া। এরপর ঘটতে থাকে ভুতুড়ে সব কান্ড।

এর আগে ইতালি ও ফ্রান্সে দুটি স্বল্পদৈর্ঘ্য ছবিতে অভিনয় করেন রীত। এগুলো হলো ‘ভিসিবল ব্রা স্ট্রাপস’ ও ‘দ্য অভা’। ভারতের ইংরেজি ভাষার ছবি ‘সোয়েন’-এ অজিতেশ শর্মা ও জনি বাওয়েজার পরিচালনায় অভিনয় করেন তিনি। 'অ্যা স্ক্যান্ডাল'-এ জনিই তার নায়ক। এ ছাড়া রণবীর কাপুরের সঙ্গে প্যানাসনিক আর মহেন্দ্র সিং ধোনির সঙ্গে ইন্ডিয়ান অয়েলের বিজ্ঞাপনচিত্রে মডেল হয়েছেন তিনি।

এরই মধ্যে বলিউডে আরও দুটি ছবি হাতে পেয়ে গেছেন রীত। এর একটি উইলিয়াম শেক্সপিয়রের 'ওথেলো' অবলম্বনে পরিচালনা করবেন দক্ষিণের একজন। অন্য ছবিটি কল্পবিজ্ঞানধর্মী। 

অ্যা স্ক্যান্ডাল ছবির গানের দৃশ্য দেখতে নিচের ভিডিওটি ক্লিক করুন:

 


তথ্যসূত্র: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
Share:

ফাইনালে আর্জেন্টিনা

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর ডেক্স

ঢাকা:
কোপা আমেরিকার ফাইনালে উঠেছে আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসির রেকর্ডের দিনে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে জেরার্দো মার্তিনোর দল। এর মাধ্যমে ২৩ বছরের শিরোপা খরা ঘোচানোর শেষ ধাপে পৌঁছেছে মেসিরা।

হিউস্টনের এনআরজি স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় বুধবার সকালে ম্যাচ শুরুর পর স্বাগতিক দর্শকদের হতাশ করে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। তৃতীয় মিনিটে লিওনেল মেসির উঁচিয়ে বাড়ানো বলে হেডে এগিয়ে আসা গোলরক্ষক ব্র্যাড গুজানের উপর দিয়ে বল জালে পাঠান লাভেস্সি।

৩২ মিনিটে ডি-বক্সের খানিকটা বাইরে মেসিকে ফাউল করে বিপদ ডেকে আনেন ক্রিস ওন্ডোলোভস্কি। ফ্রি-কিক নেওয়ার আগে বুটের ফিতা সময় নিয়ে বাঁধলেন মেসি। তারপর নিলেন বাঁ পায়ের বাঁকানো এক শট। বল ডান কোণের ক্রসবার ঘেঁসে ঢুকলো জালে।

আর্জেন্টিনার হয়ে মেসির গোল হলো ৫৫টি। গাব্রিয়েল বাতিস্তুতাকে ছাড়িয়ে বার্সেলোনার ফরোয়ার্ডই এখন দেশের হয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতা। ১১২ ম্যাচ খেলে এই রেকর্ড গড়লেন মেসি। বাতিস্তুতা ৫৪ গোল করেছিলেন ৭৮ ম্যাচ খেলে।

বিরতির ঠিক আগে গুজানের মাথার উপর দিয়ে বল জালে পাঠিয়েছিলেন লাভেস্সি। তবে তার আগেই অফসাইডের সংকেত দিয়েছিলেন লাইন্সম্যান।

দ্বিতীয়ার্ধের পাঁচ মিনিটের মধ্যেই আর্জেন্টিনার ফাইনালে ওঠা নিশ্চিত করে দেন হিগুয়াইন। ডি-বক্সে বল ধরে প্রথম প্রচেষ্টায় তার নেওয়া শট ঠেকিয়ে দিয়েছিলেন গুজান। ফিরতি বল পেয়ে জালে পাঁঠিয়ে দেন মার্তিনোর প্রথম পছন্দের স্ট্রাইকার।

৮৩ মিনিটে ডি-বক্সের ভেতর থেকে মেসির শট কর্নারের বিনিময়ে ঠেকান গুজান। তবে তিন মিনিট পরেই হিগুয়েনকে দিয়ে গোল করিয়ে বড় জয় নিশ্চিত করেন মেসি। ডি-বক্সে বল নিয়ে ঢুকে নিজে শট না নিয়ে আর্জেন্টিনা অধিনায়ক বল বাড়িয়েছিলেন হিগুয়েনকে। কোনো ভুল করেননি নাপোলির এই তারকা ফরোয়ার্ড।

তথ্য: সংগৃহীত
Share:

Monday, June 20, 2016

গাড়িচাপায় তনুর বাবাকে হত্যার চেষ্টা!

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স

ঢাকা:
কুমিল্লায় নিহত সোহাগী জাহান তনুর বাবা ইয়ার আলীকে গাড়ি ও মোটরসাইকেল চাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তনুর মা আনোয়ারা বেগম।



২০ জুন সোমবার কুমিল্লা নগরীর কান্দিরপাড় পূবালী চত্বরে জাস্টিস ফর তনু এ ব্যানারে গণজাগরণ মঞ্চ কুমিল্লার আয়োজনে মানববন্ধনে তিনি এ অভিযোগ করেন।

মানববন্ধনে তনুর মা আনোয়ারা বেগম ও ছোট ভাই আনোয়ার হোসেন উপস্থিত ছিলেন। সেখানে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির কুমিল্লা শাখার সাধারণ সম্পাদক পরেশ কর, গণজাগরণ মঞ্চ কুমিল্লার সমন্বয়ক খায়রুল আনাম রায়হান, লেখক মোতাহার হোসেন মাহাবুব।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, তনু হত্যার ৯০ দিন পেরিয়ে গেলেও এখনও আসামিদের শনাক্ত করা হয়নি। বক্তারা দ্রুত তনুর হত্যাকারীদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান।

তনুর মা বলেন, মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ ছাত্রী সোহাগী জাহান তনুর হত্যাকারীদের শনাক্ত, গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে  আনোয়ারা বলেন, তনুর খুনিদের না ধরে আমাদের পাহারা দিয়ে রাখা হচ্ছে। বাসার ডিশ লাইন কেটে দেওয়া হয়েছে যেন তনুর সংবাদ দেখতে না পারি। কিছুদিন আগে তনুর লাশ উদ্ধারের স্থানে তনুর বাবা গিয়েছিলেন। সেখানে তাকে গাড়ি ও মোটরসাইকেল চাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে।




তথ্যসূত্র: নতুনসময়.কম

Share:

রাস্তাতেই করা যাবে মোটর সাইকেল রেজিস্ট্রেশন

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স
ঢাকা: বিআরটিএ’তে মোটর সাইকেল রেজিস্ট্রেশন! নানা নিয়ম-কানুন, এ কক্ষ থেকে সে কক্ষ দৌড়াদৌড়ি, ঘুরতে ঘুরতে জুতার তলা ক্ষয়ে যাওয়ার জোগার, তারপরও ভাগ্য প্রসন্ন না হলে রেজিস্ট্রেশনে লেগে যেতে পারে মাসখানেক সময়। কতো ঝক্কিঝামেলা!

তবে এখন আর বিআরটিএ যেতে হবে না। পুলিশি মামলার ঝামেলা এড়াতে বাইক নিবন্ধন করে ফেলুন সংসদ ভবনের পাশে খোলা রাস্তায়।

২৩ জুন (বৃহস্পতিবার) রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউতে ‘আন্তর্জাতিক সিভিল সার্ভিস দিবস’ উপলক্ষ্যে স্পট রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ দেবে বিআরটিএ। এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বিআরটিএ। এই বিজ্ঞপ্তিটি ওয়েবসাইটের পাশাপাশি বিআরটিএ কার্যালয়েও প্রদর্শিত হচ্ছে ।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২৩ জুন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার মোটরসাইকেল স্পটে রেজিস্ট্রেশন করা হবে। আগ্রহী সেবাগ্রহীতাদের মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও মোটরসাইকেলসহ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে হাজির হওয়ার অনুরোধ জানানো হয়।

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে নিয়ে আসার অনুরোধ করা হয় বিজ্ঞপ্তিতে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রাস্তায় চলার পথে পুলিশি মামলার ঝামেলা এড়াতে বাইক নিবন্ধন এই সুয়োগ নেয়া উচিৎ। সাধারণত রেজিস্ট্রেশন হাতে পেতে মাসখানেক সময় লেগে যায়। সঙ্গে কিছু ঝামেলা তো থাকেই।

এভাবে রেজিস্ট্রেশনের জন্য যেসব কাগজ সঙ্গে আনতে হবে-

১. মালিক ও আমদানিকারক/ডিলার কর্তৃক যথাযথভাবে পূরণ ও স্বাক্ষর করা নির্ধারিত আবেদনপত্র।
২. মালিকের ৩ কপি সদ্য তোলা স্ট্যাম্প সাইজের রঙিন ছবি।
৩. বিল অব এন্ট্রি, ইনভয়েস, বিল অব লেডিং ও এলসিএ কপি (ফটোকপি আমদানিকারক অথবা শো রুম মালিক কতৃক সত্যায়িত)
৪. সেল সার্টিফিকেট/সেল ইন্টিমেশন/বিক্রয় প্রমাণপত্র।
৫. প্যাকিং লিস্ট, ডেলিভারি চালান ও গেইট পাস
৬. (ক) মূসক-১, (খ) মূসক-১১(ক) এবং (গ) ভ্যাট পরিশোধের চালান
৭. সিকেডি মোটরযানের ক্ষেত্রে বিআরটিএর টাইপ অনুমোদন ও অনুমোদিত সংযোজনী তালিকা
৮. রেজিস্ট্রেশন ফি জমাদানের রসিদ
৯. ব্যক্তি মালিকানাধীন আবেদনকারীর ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র/ পাসপোর্ট/ টেলিফোন
বিল/ বিদ্যুৎ বিল ইত্যাদির যেকোন একটির সত্যায়িত ফটোকপি এবং মালিক প্রতিষ্ঠান হলে প্রতিষ্ঠানের প্যাডে চিঠি।
১০. ১২৫ ও তদূর্ধ্ব সিসি ক্ষমতাসম্পন্ন মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে ৫০ (পঞ্চাশ)
টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে অঙ্গিকারনামা (অঙ্গিকারনামার নমুনা ওয়েবসাইটে ও
স্পটে পাওয়া যাবে)।

তথ্য: সংগৃহীত
Share:

Sunday, June 19, 2016

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর ডেক্স:

ঢাকা: জিম্বাবুয়েতে সফররত ভারত জাতীয় ক্রিকেট দলের এক ক্রিকেটারকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

শনিবার সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে জিম্বাবুয়ের কাছে মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বাধীন ভারত দলের হারের পরদিন রোববার দেশটির সংবাদমাধ্যম ‘নিউ জিম্বাবুয়ে’ এ খবর প্রকাশ করে।


 
জিম্বাবুয়ের এক নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে শুক্রবার হারারেতে ওই ক্রিকেটারকে গ্রেফতার করেছে দেশটির পুলিশ। হারারের সহকারী পুলিশ কমিশনার চ্যারিটি চারাম্বা গ্রেফতারের নিশ্চিত করলেও ওই ক্রিকেটারের নাম প্রকাশ করেননি।

নিউ জিম্বাবুয়ে-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, হারারের মেইকলেস হোটেলে ঘটেছে এ ঘটনা। ওই নারীর অভিযোগ রক্তাক্ত অবস্থায় এক ভারতীয় ক্রিকেটারের রুমে তার জ্ঞান ফেরে। তিনি ওখানে কীভাবে গেছেন, সেই ধারণাও নেই তার। ওই হোটেলেই বর্তমানে ভারতীয় জাতীয় ক্রিকেট দল রয়েছে।

পুলিশ কর্মকর্তা চ্যারিটি চারাম্বা বলেন, অভিযোগকারী নারী এক ভারতীয়র কথা বলেছে। আইনি বাধার কারণে আমি এ মুহূর্তে জানাতে পারছি না তিনি ভারতীয় খেলোয়াড় না কর্মকর্তা। তবে অভিযুক্তকে শনিবার আদালতে তোলা হয়েছে বলে জানান তিনি।

তিনি জানান, এ ঘটনার তদন্ত শেষ করেছে পুলিশ। আর আদালতেই বিষয়টির সুরাহা হবে। বিষয়টি কূটনৈতিক পর্যায়ে রয়েছে।

তথ্য: সংগৃহীত
Share:

গর্ভ ভাড়া দেওয়াই চার বোনের পেশা..!

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স

গর্ভ ভাড়া দিয়ে নিঃসন্তান দম্পতির মুখে হাসি ফোটান তাঁরা। আর এতেই চলে তাঁদের সংসার। শুধু গর্ভ ভাড়া দিয়েই প্রতি বছর ১০ হাজার পাউন্ড (১১ লাখ ৪০ হাজার টাকা) আয় করেন মেক্সিকোর চার বোন।

এনিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যের দৈনিক ডেইলি মেইল।

ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, মেক্সিকোর উন্নত অঞ্চলগুলোর অন্যতম টাবাসকোতে গর্ভ ভাড়া বা ‘সারোগেসি’ বাণিজ্যের বাজার এখন প্রায় ৯০ মিলিয়ন পাউন্ডের। সেখানে হারনান্দেজ বোনদের মতো অনেকেই গর্ভ ভাড়া দিয়ে রুটিরুজি জোগান।

ওই চার বোন ডেইলি মেইলকে জানান, গর্ভ ভাড়া দিয়ে তাঁরা নয় মাসে যা রোজগার করেন, সেই পরিমাণ অর্থ আয় করতে তাঁদের ভাইদের ২০ বছর সময় লাগবে।
হার্নান্দেজ বোনদের সবচাইতে বড় জন মিলাগ্রোস (৩০) জানান, তাঁর হাত ধরে বাকি তিন বোনের এই ব্যবসায় আসা। এখন মার্থা (২৯), মারিয়া (২৭) এবং পাউলিনা (২২) এই ব্যবসায় বেশ আয় করছে।

মিলাগ্রোস আরো বলেন, ‘প্রতিটি নারীর কাছে তাঁর সন্তান অমূল্য ধন। কিন্তু আধুনিক যুগে সন্তান ধারণে অক্ষম নারীদের মা হওয়ার ধরন পাল্টেছে। দিন যত এগোচ্ছে, প্রযুক্তি ততই মানুষের অপূর্ণতাকে পূর্ণতার দিকে নিয়ে যাচ্ছে। তাই জমি ভাড়া নিয়ে ফসল উৎপাদনের মতো মায়ের গর্ভ ভাড়া নিয়ে সন্তান উৎপাদন আজ আর অবাক হওয়ার কোনো বিষয় নয়।’

মিলাগ্রোস জানান, নিঃসন্তান দম্পতিদের সন্তানের জন্য একটি ব্যবস্থা গর্ভ ভাড়া বা সারোগেশন। সারোগেশনের অর্থ হলো গর্ভধারণে সক্ষম মায়ের ভ্রুণে শুক্রাণু প্রতিস্থাপন করে সন্তান লাভ। তবে ইউরোপ-যুক্তরাষ্ট্রে সারোগেশনের ব্যয় খুব বেশি। আর তাই ইউরোপ-যুক্তরাষ্ট্রের সন্তান ধারণে অক্ষম নারীরা সারোগেশনের জন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর দিকে ঝুঁকছে বেশি।

হার্নান্দেজ বোনদের মেঝো জন সার্গস মার্থা বলেন, ২৩ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রের এক নিঃসন্তান দম্পতির জন্য গর্ভধারণ করেছিলেন তিনি। ৩৬ বছর বয়েসের ওই নারী ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন। ক্যান্সারের কারণে তাঁর গর্ভাশয়ের একটি অংশ অপসারণ করতে হয়। এতে চিরদিনের মতো সন্তান ধারণে অক্ষম হয়ে পড়েন তিনি। কিন্তু তাঁর যে একটা সন্তান চাই। শেষে মেক্সিকোর এক এজেন্টের (চিকিৎসক) মাধ্যমে তাঁর (মার্থা) সঙ্গে যোগাযোগ করেন ওই নারী। শেষে তাঁর মাধ্যমেই সন্তানের মুখ দেখেছিলেন ওই নারী।

ডেইলি মেইলের প্রতিবেদককে মার্থা জানান, চুক্তি অনুযায়ী জন্মদানের পর শিশুটি ১০ দিন তাঁর কাছে ছিল। বুকের দুধ খাওয়াতে হয়েছিল শিশুটিকে, এরপর সদ্যোজাত শিশুটিকে পরিবার নিয়ে যায়।

হার্নান্দেজ বোনদের আরেকজন বলেন, এটা তাদের পারিবারিক ব্যাবসায় পরিণত হয়েছে। যদিও তা চার দেয়ালের বাইরে বলার মতো বিষয় নয়।
মার্থা জানালেন, গর্ভধারণের বিষয়ে কখনো কখনো অভিযোগের শিকার হতে হয়। বর্তমানে এক ফরাসির চার মাসের শিশুকে গর্ভে নিয়ে বেড়ানো এই নারী বলেন, ‘একবার প্রতিবেশিরা আমাকে শিশু পাচারচক্রের সঙ্গে জড়িত বলে সন্দেহ করেছিল।’

‘‘আমরা কোনও অন্যায় করছি না। কিন্তু আমরা চার বোনই বেকার ‘অবিবাহিত মা’ যারা আমাদের ভবিষ্যত নিয়ে ভাবছি।’’
দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোতে গর্ভ ভাড়া দেওয়া আইনত অবৈধ। তবে এই অঞ্চলের দরিদ্র নারীদের অভাবের সুযোগ নিয়ে তাদের দিয়ে এই কাজটি করিয়ে নিচ্ছেন চিকিৎসকরা। আর পরিবারে আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য আনতে নিজেদের গর্ভ ভাড়া দেন দরিদ্র নারীরা। আর এই দরিদ্র নারীদের দিয়েই ব্যবসা করে যাচ্ছেন এক শ্রেণির ব্যবসায়ী ও বেসরকারি হাসপাতাল।

কিন্তু এই যে এত টাকার বাণিজ্য হচ্ছে, তার খুব সামান্যই পাচ্ছেন গর্ভ ভাড়া দেওয়া নারীরা। শুধু তাই নয়, এসব নারীরা দরিদ্র ও অল্পশিক্ষিত হওয়ায় অনেক সময় তাঁদের না জানিয়েই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন চিকিৎসকরা।

যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ গবেষণায় জানা যায়, কিছুসংখ্যক চিকিৎসক নিশ্চিত সাফল্যের আশায় অনেক নারীকে না জানিয়েই গর্ভে পাঁচ থেকে ছয়টি ভ্রূণ প্রবেশ করিয়ে থাকেন। অথচ চিকিৎসাশাস্ত্র বলছে, এটি ঠিক নয়। এ ক্ষেত্রে গর্ভ ভাড়া দেওয়া নারীর জীবন হুমকির মুখে পড়তে পারে।

(সংগৃহীত)
Share:

এককাপ চায়ের দাম ৮ লাখ টাকা..!

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স

ঢাকা:
সকালে ঘুম থেকে উঠে ধোঁয়া ওঠা চায়ের কাপে চুমুক ছাড়া অনেকের যেন দিন শুরু হয় না। আবার দিনের বেলা কাজের ফাঁকে একটু বিশ্রামের ছুতোয় কিংবা ক্লান্তি দূর করতে চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে থাকেন অনেকেই। আমাদের দেশে পথে ঘাটে চোখে পড়ে অনেক চায়ের দোকান। শহরে ৫-৬ টাকায়, গ্রামে ২-৩ টাকায় মেলে এক কাপ গরম চা। একটু দামি রেস্তরাঁ বা ফাস্ট ফুডের দোকান হলে এক কাপ চায়ের জন্য মূল্য দিতে হতে পারে ৫০-১০০ টাকা। কিন্তু এক কাপ চা পানে যদি পকেট থেকে বের হয়ে যায় লাখ টাকা তবে তা ভাবার বিষয়।




চায়নার ‘ডং হং পাও’ এমন এক ধরনের চা, যার এক কাপ করতে দিতে হবে অবিশ্বাস্য মূল্য। এক কাপ চায়ের দাম ১০ হাজার মার্কিন ডলার। প্রতি ডলার ৮০ টাকা ধরলে বাংলাদেশি টাকায় ৮ লাখ টাকা! এটাই বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে দামি চা।
এক কেজি ‘ডং হং পাও’ চায়ের দাম ১ দশমিক ২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা। যদি আপনি সোনার দামের সঙ্গে এই চায়ের দাম তুলনা করেন, তাহলে দেখা যায় এক গ্রাম সোনার যে দাম তার থেকে এক গ্রাম ডং হং পাও চায়ের দাম ৩০ গুণ বেশি।

বিবিসি-র এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০০২ সালে এক ভদ্রলোক ২৮ হাজার ডলার দিয়ে মাত্র ২০ গ্রাম চা কিনেছিলেন। এই চা চীনের উইয়ি পর্বতমালায় চাষ করা হয়। ঔষধি গুণাগুণের জন্যই এই চায়ের রয়েছে জগৎজোড়া খ্যাতি।

চীনা উপাখ্যান অনুযায়ী, মিং সাম্রাজ্যের এক রাজার মা মুমূর্ষু অবস্থায় এই চা পানে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠেন। এরপরই এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়। সেই থেকে নানা রোগের ওষুধ হিসেবে এই চা ব্যবহৃত হয়ে আসছে।

চীনের উইয়ি পর্বতের উচ্চতম স্থানে ছয়টি ঝোপে এই চা চাষ করা হয়। মিং শাসনামল থেকে চা চাষের স্থানগুলোকে অত্যন্ত সুরক্ষিত অবস্থায় লাল গাউন দিয়ে আচ্ছাদিত করে রাখা হয়। এ জন্য এই চা পাতাকে ইম্পেরিয়াল রেড রোবও বলা হয়ে থাকে।

বর্তমানে এই চা অত্যন্ত দুর্লভ এক বস্তু, যা চীনাদের জাতীয় সম্পদ। বিবিসির প্রতিবেদনে থেকে জানা যায়, ২০০৫ সালের পর প্রাচীন ওই ঝোঁপ থেকে নতুন করে কোনো চা উৎপাদিত হচ্ছে না, আর হবেও না।

বিশ্বে গুটিকয়েক ভাগ্যবান মানুষের কাছে এই চা সংরক্ষিত আছে। ২০০৫ সালের আগেই তারা এ চা কেনেন। তারা পরম যত্নে এই চা সংরক্ষণ করছেন। কারণ তাদের সংরক্ষণকৃত চা শেষ হলে পৃথিবী থেকে শেষ হয়ে যাবে মহামূল্যবান ‘হং ডং পো’ চা। আর সে কারণেই এর মূল্য আকাশ ছোঁয়া। আর কিছু দিন গেলে এই চা হীরার চেয়েও বেশি দামে বিক্রি হবে- এতে বিস্মিত হওয়ার কিছু নেই!!

তথ্যসূত্র: সময়ের কণ্ঠস্বর

Share:

Tuesday, June 14, 2016

জাতীয় সঙ্গীত গাইবেন সানি লিয়ন

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর ডেক্স

ঢাকা:
সানি লিয়ন আবারো আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুতে। তবে এবার তিনি আলোচিত হচ্ছেন গায়িকা হিসেবে। এবং আলোচনার সঙ্গত কারণও রয়েছে। কারণ শোনা যাচ্ছে, তিনি ভারতের জাতীয় সঙ্গীত গাইতে চলেছেন এক নামজাদা ক্রীড়ানুষ্ঠানে।

প্রো কাবাডি নামের কাবাডি প্রতিযোগিতাটি বিগত কয়েক বছর বেশ পরিচিতি লাভ করেছে। এই বছর শুরু হতে চলেছে প্রো কাবাডির সিজন ফোর। সেই প্রতিযোগিতার সঙ্গে যুক্ত কিছু কর্মীর সূত্রে শোনা গিয়েছে, সানিকে এবার প্রো কাবাডির কোনো একটি ম্যাচের জাতীয় সঙ্গীত গাইতে শোনা যাবে। এবং এই গান গাওয়ার জন্য নাকি কোনো পারিশ্রমিক নেবেন না সানি। কমেডিয়ান কপিল শর্মাকেও নাকি এই প্রতিযোগিতায় জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে তিনি এই প্রস্তাবে আগ্রহী হলেও এখনো স্পষ্ট কোনো ধরনের উত্তর দেননি।


তথ্যসূত্র: নতুনসময়.কম
Share:

ছাগলের গর্ভে মানব শিশুর জন্ম (ভিডিওসহ)

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর ডেক্স
 

ঢাকা: অদ্ভুত প্রাণীর জন্ম দিয়েছে একটি ছাগল। মালয়েশিয়ার দক্ষিণাঞ্চলীয় ফেলদার একটি গ্রামে মানবশিশুর মতো দেখতে এই ছাগশাবকের জন্ম হয়েছে। জন্মের পরই এর মৃত্যু হয়েছে। অনেকে এটিকে গ্রিক পৌরানিক কাহিনীর ছাগল ও মানুষের সংমিশ্রণে জন্ম নেওয়া হরিণশাবক হিসেবে দাবি করেছেন।

ব্রিটেনের জনপ্রিয় পত্রিকা মিররের খবরে বলা হয়, ছাগশাবকটির জন্মের পর বিস্মিত খামার মালিক ইব্রাহিম বসির (৬৩) কয়েকটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করেছেন। গ্রামবাসী এই ছাগশাবকটির মৃতদেহের জন্য অর্থ দিতে চেয়েছিল। কিন্তু এমন আদল নিয়ে জন্ম নেওয়ার রহস্য উদঘাটনের জন্য তিনি শাবকটিকে ভেটেরিনারি সার্ভিসেস বিভাগের কাছে হস্তান্তর করেছেন।

এ বিষয়ে ইব্রাহিম স্থানীয়দের বলেন, অদ্ভুত ছাগশাবকটিকে দেখে আমি অবাক হয়ে যাই। এর মুখ, নাক, ছোট ছোট চারটি পা এমনকি দেহের গঠন নরম তুলতুলে একটি মানবশিশুর মতো। এর পুরো শরীর হালকা বাদামি লোমে ঢাকা। দেহের সঙ্গে কোনো নাড়ি সংযুক্ত ছিল না।

ইব্রাহিম আরো জানান, খামারের কর্মচারী জামালউদ্দিন আবদুস সামাদ (৫০) তাকে প্রথমে খবর দেন। তিনি বলেন, জন্মের পর মা ছাগল এটিকে পদদলিত করেছে বলে মনে হচ্ছে।

ছাগলের গর্ভে জন্মানো মানব শিশুর ভিডিওটি  নিচে দেওয়া হলো:


তথ্যসূত্র: নতুনসময়.কম
Share:

Monday, June 13, 2016

দেখে নিন কিভাবে নকল ডিম তৈরি করা হয়! (ভিডিওসহ)

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর ডেক্স
 
ঢাকা: চীনের কারখানায় তৈরি হচ্ছে বিষাক্ত ডিম। কৃত্রিম উপায়ে কারখানায় তৈরি করা এসব ডিম চীনের প্রাচীর টপকে ছেয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশসহ আশপাশের দেশগুলোতে। বাংলাদেশ-ভারতের আম-জনতার কাছে আসল-নকলের কবলে পড়ার কথা অজানা থাকলেও, চাঞ্চল্যকর এ তথ্য প্রকাশ করেছে মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন এবং ইনডিপেন্ডেন্ট মর্নিং নিউজ এজেন্সিসহ বেশ কয়েকটি বিদেশি সংবাদমাধ্যম।

এসব সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, মিয়ানমারের রাজধানী ইয়াঙ্গুনসহ ওই দেশের বিভিন্ন এলাকায় সীমান্তের চোরাপথে চীন থেকে কৃত্রিম ডিম পাচার হচ্ছে। চোরাপথে সেই ডিম ভারতসহ আশপাশের অন্যান্য দেশেও বিস্তৃত হয়েছে নকল ডিমে। যা দেখতে একেবারে হাঁস-মুরগির মতো।

২০০৪ সাল থেকেই তৈরি হচ্ছে কৃত্রিম ডিম। যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞান সাময়িকী ‘দ্য ইন্টারনেট জার্নাল অব টঙোকোলজি’তে কৃত্রিম ডিম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেয়া আছে। তাতে অবশ্য এ কথাও বলা আছে যে, কৃত্রিম ডিমে কোনো খাদ্যগুণ নেই । কোনো প্রোটিনও নেই। বরং তা মানবদেহের মারাত্মত ক্ষতি করছে।
কিভাবে তৈরি হয় কৃত্রিম ডিম। 

বিভিন্ন সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা যায়, কুসুম ও সাদা অংশের সমন্বয়ে কৃত্রিম ডিম তৈরি করতে প্লাস্টিকের ছাঁচ ব্যবহৃত হয়। তবে, তার আগে কুসুম তৈরি করা হয় বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে। সরাসরি ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড ও কালারিং ডাই দিয়ে লাল বা গাঢ় হলুদ রংয়ের কুসুম তৈরি করা হয়। তার ওপর অতি পাতলা স্বচ্ছ রাসায়নিকের আবরণ তৈরি করা হয়। যাতে কুসুম ও সাদা অংশ এক না হয়ে যায়। সাদা অংশ তৈরিতে ব্যবহার হয় ক্যালসিয়াম কার্বনেট, স্টার্চ, রিজিন জিলাটিন ও এলাম।
প্লাস্টিকের ছাঁচ ডিমের সাদা অংশ তৈরি করে তার মাঝখানে ডিমের কুসুম তৈরি করা হয়। শেষ ধাপে ডিমের উপরের শক্ত খোলস তৈরি করা হয়। এর জন্য ব্যবহার করা হয় ওয়াঙের। মিশ্রণটিতে ব্যবহার করা হয় প্যারাফিন, বেনজয়িক এসিড, বেকিং পাউডার, ক্যালসিয়াম কার্বাইড। সাদা অংশকে ওয়াঙের দ্রবণে কিছুক্ষণ নাড়ানো চাড়ানো হয়। বাইরে থেকে স্বল্প তাপ প্রয়োগ করা হয়। এতেই তৈরি হয়ে যায় হুবহু ডিমের মতো দেখতে একটি বস্তু।
নকল ডিম চেনার উপায়: 

কৃত্রিম ডিম অনেক বেশি ভঙ্গুর। অল্প চাপে ভেঙে যায়। এই ডিম সিদ্ধ করলে কুসুম বর্ণহীন হয়ে যায়। ভাঙার পর আসল ডিমের মতো কুসুম এক জায়গায় না থেকে চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে। কৃত্রিম ডিম আকারে আসল ডিমের তুলনায় সামান্য বড় এবং এর খোলস মসৃণ।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চীনে তৈরি হওয়া এসব কৃত্রিম বা নকল ডিম এক কথায় বিষাক্ত। কৃত্রিম ডিম তৈরিতে ব্যবহৃত রাসায়নিক উপাদান ক্যালসিয়াম কার্বনেট, স্টার্চ, রেসিন, জিলেটিন মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর।

দীর্ঘদিন এই ধরনের ডিম খেলে স্নায়ুতন্ত্র ও কিডনিতে সমস্যা হতে পারে। ক্যালসিয়াম কার্বাইড ফুসফুসের ক্যান্সারসহ জটিল রোগের কারণ।
নিচের ভিডিও দেখে নিন কীভাবে নকল ডিম তৈরি করছে চীন:



তথ্যসূত্র: নতুনসময়.কম


Share:

Sunday, June 12, 2016

দ্বিতীয় দিনে সারাদেশে ৪৮ জঙ্গিসহ গ্রেফতার দুই হাজার

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর ডেক্স
 
ঢাকা: জঙ্গি দমনে দেশজুড়ে সাঁড়াশি অভিযানে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুই হাজার ১২৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, যাদের মধ্যে ৪৮ জনকে কয়েকটি জঙ্গি সংগঠনের সদস্য বলছে পুলিশ।


 
শনিবার সকাল ৬টা থেকে রোববার সকাল ৬টা পর্যন্ত অভিযানে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

এ নিয়ে শুক্রবার থেকে দুই দিনে ৮৫ জঙ্গিসহ মোট পাঁচ হাজার ৩২০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

অভিযানের প্রথম ২৪ ঘণ্টায় ৩৭ জঙ্গিসহ তিন হাজার ১৯২ জনকে গ্রেফতারের কথা জানিয়েছিল পুলিশ সদর দপ্তর।

রোববার পুলিশের ডিআইজি (মিডিয়া) একেএম শহিদুর রহমান জানান, সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ৪৮ জঙ্গিসহ পরোয়ানাভুক্ত, নিয়মিত মামলার, অবৈধ অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার মামলার মোট দুই হাজার ১২৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

এর মধ্যে গ্রেফতারি পরোয়ানার এক হাজার ৪৯৬ জন, নিয়মিত মামলার ৫৮৮ জন (অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার মামলার ৪১ জন এবং মাদক মামলার ৩৯১ জন) আসামি রয়েছে বলে জানা এই পুলিশ কর্মকর্তা।

গত এক বছরে লেখক, প্রকাশক, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টদের হত্যার পাশাপাশি বিদেশি, হিন্দু পুরোহিত, খ্রিস্টান যাজক, বৌদ্ধভিক্ষু আক্রান্ত হওয়ার পর সম্প্রতি চট্টগ্রামে একই কায়দায় এক পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী খুন হওয়ার পর এই সাঁড়াশি অভিযানের ঘোষণা আসে।

তথ্যসূত্র: নতুনসময়.কম

Share:

পতিতা চরিত্রে অভিনেত্রী তিশা!

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর ডেক্স

ঢাকা: 
ছোটপর্দার অন্যতম জনপ্রিয় একটি নাম নুসরাত ইমরোজ তিশা। তিনি বিভিন্ন ধরনের চরিত্রে অভিনয় করে এরই মধ্যে নিজের অভিনয় প্রতিভা প্রমাণ করেছেন। দারুণ অভিনয় দিয়ে সম্প্রতি ছোট পর্দা থেকে তিনি পদার্পণ করেছেন বড় পর্দায়ও। অভিনয়ের প্রয়োজনে নিজেকে যেকোন চরিত্রে মেলে ধরেন এ জনপ্রিয় অভিনেত্রী। আর এরই ধারাবাহিকতায় নিজেকে এবার একদম আলাদাভাবে উপস্থাপন করলেন তিনি।

পতিতার বেশে তিশা
আর এবারে ঈদকে সামনে রেখে একেবারে একটি ভিন্ন ধরনের চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। ‘এক রাইতের স্বোয়ামী’ নামের একটি টেলিফিল্মে পতিতার চরিত্রে দেখা যাবে তিশাকে। টেলিফিল্মটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন মহম্মদ মেহেদী হাসান জনি। এতে আরো অভিনয় করেছেন ইরেশ যাকের ও উজ্জ্বল চৌধুরী।

এ বিষয়ে তিশা বলেন, ‘টেলিফিল্মটির গল্প একেবারেই ভিন্ন ধরনের। দর্শকরা এক ভিন্ন তিশাকে দেখতে পাবেন।’ টেলিফিল্মটির গল্প প্রসঙ্গে পরিচালক বলেন, ‘পতিতাদের সম্পর্কে অনেকের জানার আগ্রহ থাকে। এ ধরনের গল্প নিয়েই টেলিফিল্মটি নির্মাণ করা হয়েছে। আশা করি, টেলিফিল্মটি দর্শকদের ভালো লাগবে।’ আসন্ন ঈদে একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে ‘এক রাইতের স্বোয়ামী’ টেলিফিল্মটি প্রচারিত হবে।

তথ্যসূত্র: নতুনসময়.কম



Share:

Sunday, June 5, 2016

বাংলাদেশের সন্ত্রাসী হামলা বিশ্ব থেকে আলাদা নয়

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স

ঢাকা: বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেনস ব্লুম বার্নিকাট বলেছেন, বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে যে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনাগুলো ঘটছে, তা বিশ্বজুড়ে চলতে থাকা সন্ত্রাসী হামলা থেকে আলাদা কিছু নয়। যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও বাংলাদেশের বন্ধুরাষ্ট্রগুলো মিলে এই হামলা মোকাবিলায় একসঙ্গে কাজ করতে চায়।

রোববার রাজধানীর বসুন্ধরায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটির এনভায়রনমেন্ট ক্লাব আয়োজিত পরিবেশ দিবস উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত এসব কথা বলেন।

সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে পরিবেশ নষ্টের যোগসূত্র উল্লেখ করে বার্নিকাট বলেন, পরিবেশের কোনো সীমানা নেই। পরিবেশ নষ্টের ঝুঁকি কোনো দেশে দেখা গেছে, তার প্রভাব অন্য দেশের ওপরও পড়তে পারে। তেমনি সন্ত্রাসবাদকেও একটি দেশের সীমানায় আটকে রাখা যায় না। এর প্রভাবও অন্য দেশের ওপর পড়ে।

তিনি বলেন, আমাদের কাছে থাকা প্রতিবেদন বলছে, এখানকার সন্ত্রাসী হামলা বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদের বাইরে কিছু নয়। গত ১৫ মাসে বাংলাদেশে ৪০টির বেশি সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে।

এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে মার্শা বার্নিকাট বলেন, বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি প্রতিরোধসহ নানামুখী পরিবেশ বিপর্যয় রোধে সব দেশের ঐক্য, প্রচেষ্টা এবং সহযোগিতার মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। পরিবেশ ও জলবায়ু কেবল কোনো দেশ, জাতি অথবা সীমান্তের গণ্ডির মধ্যে আবদ্ধ নয়। যুক্তরাষ্ট্র সবাইকে নিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরিকর।

সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ওমর রহমান। তিনি বলেন, পরিবেশবিষয়ক গণসচেতনতা গড়ে তোলার দায়িত্ব ছাত্রদের। এ ব্যাপারে ছাত্রদের আরও উদ্যোগী হতে হবে।

আলোচনা শেষে পরিবেশবিষয়ক আলোকচিত্র প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি রাশেদ চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

তথ্যসূত্র: নতুনসময়.কম
Share:

নারী সেজে অভিনব প্রতারণা!

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স

ঢাকা:
মোবাইল ফোনে নারীকণ্ঠে ফোন করে অর্থ আদায়ের অভিযোগে দুই ভাইকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার গভীর রাতে নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানার আরেফিননগর এলাকা থেকে দুই ভাইকে গ্রেফতার করে বায়েজিদ থানা-পুলিশ।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন নেজাম উদ্দিন (২৩) ও কমর উদ্দিন (২১)। গ্রেপ্তারকৃত দুই ভাই নারীকণ্ঠে ফোন করে প্রতারণার জাল ফেলে অর্থ আদায়ের কথা স্বীকার করেছেন।

বায়েজিদ বোস্তামী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মহসীন জানান, পরিবারের অর্থসংকট মোকাবিলায় কলেজপড়ুয়া দুই ভাই ফোনের মাধ্যমে অর্থ আয় করার এক অভিনব কৌশল ঠিক করেন। তারা ‘ফেসবুকে চামিলী সেন, রাজসী বড়ুয়া ও ঝুমকা রানী নামে তিনটা ফেক আইডি খোলেন। সেসব আইডিতে সুন্দরী মেয়েদের ছবি আপলোড করে ফোন ও ভিডিও করার জন্য মোবাইল নম্বর দিয়ে আহ্বান জানান।

এরপর তাদের মোবাইলে একের পর এক ফোনকল আসতে থাকে। মোবাইল ফোনের বিশেষ সফটওয়্যারের মাধ্যমে তাদের কণ্ঠকে নারীকণ্ঠে রূপান্তর করে দুই ভাই আগ্রহীদের সঙ্গে কথা বলে প্রতি কলের জন্য ৩০০, ৫০০ কিংবা ১০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতেন। এভাবে দুই ভাইয়ের প্রতি মাসে আয় ছিল প্রায় ৩০ হাজার টাকা।

এই প্রতারণার বিষয়টি শুক্রবার পুলিশের নজরে আসার পর পুলিশ নগরীর আরেফিননগরের একটি ভাড়া বাসা থেকে দুই ভাইকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ৫টি মোবাইল ফোন। তাদের ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।

গ্রেফতারকৃতরা জানিয়েছেন, তারা দুজনই চট্টগ্রামের এমইএস কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করে এখন বেকার জীবনযাপন করছেন। পারিবারিক অর্থসংকটের কারণে তারা টাকা রোজগারে প্রতারণার এই অভিনব পন্থাটি বেছে নিয়েছিলেন।

তথ্যসূত্র: নতুনসময়.কম
Share:

Muhammad Ali in his own words: Ten greatest Ali quotes

Prothom Alo24 Desk

Dhaka:
As renowned a boxer Muhammad Ali was, "The Greatest of All Time" had a gift for words. Ali's eloquence has resulted in phrases like that still resonate in society and transcend sports.


The former heavyweight champion died Friday night at the age of 74, finally succumbing to a long battle with Parkinson's disease.

He was never shy and was always able to drop a memorable line. Here are 10 of his best quotes.

1. "Float like a butterfly, sting like a bee."

2. "I'm the greatest thing that ever lived! I'm the king of the world! I'm a bad man. I'm the prettiest thing that ever lived."

3. "I hated every minute of training, but I said, ‘Don’t quit. Suffer now and live the rest of your life as a champion.'"

4. "The man who views the world at 50 the same as he did at 20 has wasted 30 years of his life."

5. "It's just a job. Grass grows, birds fly, waves pound the sand. I beat people up."

6. "I know where I'm going and I know the truth, and I don't have to be what you want me to be. I'm free to be what I want."

7. "I done wrestled with an alligator, I done tussled with a whale; handcuffed lightning, thrown thunder in jail; only last week, I murdered a rock, injured a stone, hospitalized a brick; I'm so mean I make medicine sick."

8. "Champions aren't made in gyms. Champions are made from something they have deep inside them — a desire, a dream, a vision. They have to have the skill, and the will. But the will must be stronger than the skill."

9. "The best way to make your dreams come true is to wake up."

10. "Friendship … is not something you learn in school. But if you haven’t learned the meaning of friendship, you really haven’t learned anything."

Source: Sporting News/Yahoo
Share:

Saturday, June 4, 2016

দুই মাথা নিয়ে অদ্ভূত শিশুর জন্ম!

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স

ঢাকা:
ভারতের বিহার রাজ্যের বক্সার জেলায় বেসরকারি হাসপাতালে অদ্ভূত যমজ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন মা শিবরাজ দেবী। যমজ সন্তানের পরিস্থিতি খারাপ হওয়ায় চিকিৎসার জন্য তাদের জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।


বুধবার বিকেলে জন্ম নেওয়া এই যমজ সন্তানের একজন ছেলে অন্যজন মেয়ে।

জানা যায়, এক ছেলে এবং এক মেয়ের পর তৃতীয়বার সন্তানসম্ভবা হয়ে খুবই উত্তেজিত ছিলেন ২৪ বছরের শিবরাজ দেবী। একইভাবে তৃতীয়বার বাবা হওয়ার আশায় প্রবল আনন্দে মেতেছিলেন ৩০ বছরের ছোট্টু সিং। অবশেষে বুধবার বিকেলে যমজ সন্তানের জন্ম দিলেন শিবরাজ।

আর তারপরেই দেখা দিল সমস্যা। মুহূর্তের মধ্যে উধাও হয়ে গেল সব আনন্দ। শিবরাজ দেবীর গর্ভ থেকে ভূমিষ্ঠ যমজ সন্তানের দেহ একটি। যমজ দু’জনের একজন ছেলে ও একজন মেয়ে। তাদের দু’জোড়া হাত থাকলেও পা রয়েছে একজোড়া। দু’জনের শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বেশকিছু অঙ্গও রয়েছে একটি করে।

সদর হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. রাজ কুমার গুপ্তা বলেন, তলপেটের নিচ থেকে তাদের অঙ্গ সব জোড়া রয়েছে। একজনের যৌনাঙ্গ দেখা যাচ্ছে। যাতে বোঝা যাচ্ছে সে মেয়ে। অন্য আরেকজনের যৌনাঙ্গ এখনও দেখা যায়নি। তবে মনে হচ্ছে অপরটি ছেলে। যমজের ক্ষেত্রে সাধারণত উভয়ের লিঙ্গ একই হয়ে থাকে। কিন্তু এক্ষেত্রে আলাদা।

সদ্য জন্মানো এক শরীরের দুই সন্তানের শারীরিক অবস্থা একটু স্থিতিশীল হলে তাদের তিন ঘণ্টা দূরত্বের একটি বড় হাসপাতালে পাঠানো হয়। কিন্তু হার মানে সেই বড় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও। উপযুক্ত চিকিৎসার জন্য দিল্লিতে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।

নিম্নবিত্ত পরিবারে জন্মানো ওই দুই শিশুর চিকিৎসার খরচ চালানোর মতো অবস্থা নেই কারখানার শ্রমিক ছোট্টু সিংয়ের। সে কারণে সন্তানদের বাড়ি নিয়ে যেতে চাইছেন ছোট্টু-শিবরাজ।

ছোট্টু সিং জানালেন, গর্ভবতী অবস্থায় সবরকম পরীক্ষা এবং চিকিৎসকের যাবতীয় পরামর্শ মেনে চলেছিল শিবরাজ। একবারের জন্যও বোঝা যায়নি যে শিবরাজের গর্ভে বড় হচ্ছে যমজ সন্তান।

তথ্যসূত্র: নতুনসময়.কম
Share:

Wednesday, June 1, 2016

নিজামীর ফাঁসি নিয়ে পাকিস্তানের অবস্থানে বিরক্ত ভারত

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স

ঢাকা:
মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াত আমির মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসি নিয়ে পাকিস্তানের অবস্থান নিয়ে ভারত চিন্তিত ও বিরক্ত। ভারতের কূটনৈতিক মহল এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা পাকিস্তানের নেওয়া অবস্থানকে ভালো চোখে নিচ্ছে না। ভারতের প্রশাসনিক মহলের সূত্র থেকে পওয়া খবরে জানা যাচ্ছে মূলত দুটি বিষয় নিয়ে নাখুশ ভারত।


 
প্রথম বিষয় গত ১১ মে (বুধবার) পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি বক্তব্য, যেখানে বলা হচ্ছে, পাকিস্তানের সংবিধান এবং আইনের পক্ষ নেওয়াই ছিল নিজামীর এক মাত্র অপরাধ।

একই দিনে পাকিস্তানের পার্লামেন্ট একটি ‘ফাতেয়া’ জারি করে। বিনা বাঁধায় একটি রেজুলিউশনও পাশ হয়। যেখানে এই ফাঁসির ঘটনায় গভীর চিন্তা প্রকাশ করা হয়েছে। পাকিস্তানের বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি বিভাগের মন্ত্রী এই বিষয়ে তাদের গভীর চিন্তা ব্যক্ত করেন।

দ্বিতীয়ত গত ২৪ মে (মঙ্গলবার) পাকিস্তানের পাঞ্জাব অ্যাসেম্বলিতে একটি রেজুলিউশান নেওয়া হয়। যেখানে প্রস্তাব দেওয়া হয় জামায়াত আমির মতিউর রহমান নিজামীরকে পাকিস্তানের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান ‘নিশান-এ পাকিস্তান’ প্রদান করার। শুধু তাই নয় পাকিস্তানের মধ্যে অন্তর্গত  পাঞ্জাব অ্যাসেম্বলিতে এই প্রসঙ্গে বাংলাদেশের কারাগারে মানবতা বিরোধী অপরাধে বন্দি এবং মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত সমস্ত জামায়াত ইসলাম নেতাদের এই সম্মান দেবার প্রস্তাব আনা হয়েছিল।

লক্ষণীয় ভাবে পাকিস্তানের পাঞ্জাব অ্যাসেম্বলিতে এই বিষয় নিয়ে কোন বিরোধিতা দেখা যায়নি। কূটনৈতিক মহল এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা এই বিরোধিতাহীন প্রস্তাব গ্রহণের বিষয়টিকে নজর রেখে যথেষ্ট বিব্রত। ভারতের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকদের একটি মহলের মতে এই দুটি ঘটনা পাকিস্তানের সঙ্গে জামায়াত ইসলামের গভীর যোগাযোগ এবং সমর্থনের প্রমাণ পাওয়া যায়।

বিশ্লেষকদের মতে পাকিস্তানের পাঞ্জাব অ্যাসেম্বলিতে এই ধরণের একটি প্রস্তাবের বিরুদ্ধে সরকার, রাজনৈতিকদল এবং জনগণের পক্ষে একাধিক প্রতিবাদ হওয়াই স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু সেই ধরণের কোন প্রতিবাদের ঘটনা ঘটেনি। বরং বিষয়টি নিয়ে চুপ থাকে সবকটি পক্ষ।

স্বাভাবিক রাজনৈতিক অবস্থায় একটি সার্ব্বভম্য দেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে অন্যদেশের এই ধরণের হস্তক্ষেপ আন্তর্জাতিক রাজনীতির শিষ্টাচারের পরিপন্থী বলে মনে করছেন ভারতের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা। ভারতের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা আরও অবাক হয়েছেন গোটা বিশ্বের এই নিয়ে চুপ থাকার বিষয়টিও। তাদের আশা আগামী দিনে এই বিষয়টিকে নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলও খুব দ্রুত সরব হবে।

তথ্যসূত্র: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

Share:

সহজেই ভালো বেতনে যে চাকরি পাওয়া যায়

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স

ঢাকা: মার্চেন্ডাইজিং দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগত। এখানে কাজের বিশাল ক্ষেত্র। সহজেই মিলবে আপনার চাকরি। ভালো বেতন, বিদেশ ভ্রমণ ও নানা সুযোগ-সুবিধার কারণেই বায়িং হাউসের চাকরি অনেকের-ই প্রথম পছন্দ।
ছবি: প্রতিকী


বাংলাদেশি তৈরি পোশাকের ব্যাপক চাহিদা বিশ্ববাজারে। রপ্তানি আয়ের প্রধান খাতও এটি। গার্মেন্টের তৈরি পণ্য বিক্রিতে তৃতীয় পক্ষ হিসেবে কাজ করে বায়িং হাউস। পোশাক খাতের এসব প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন মার্চেন্ডাইজাররা। এ পেশায় আছে অনেক কাজের সুযোগ।

কাজের ধরন


বায়িং হাউস ফ্যাশন এক্সপ্রেসের সিনিয়র মার্চেন্ডাইজার মাঈদুল ইসলাম জানান, মার্চেন্ডাইজারদের কাজের প্রধান ক্ষেত্র দুটি—ফ্যাক্টরি ও বায়িং হাউস। বায়িং হাউসে কাজের পরিধি বড়। বায়ারদের সঙ্গে যোগাযোগ করে পণ্য বিক্রির প্রস্তাব দেন বায়িং হাউসের মার্চেন্ডাইজাররা। বায়ার রাজি হলে প্রোডাক্টের স্যাম্পল দেখানো হয়। প্রোডাক্ট তৈরিতে কী কী উপকরণ ব্যবহার করা হবে, মান, কতটুকু টেকসই হবে—এসব বিষয়ে ব্যাখ্যা করা হয়। পছন্দ হলে দামের বিষয়টি চূড়ান্ত করে চুক্তি করা হয়। চাহিদা অনুযায়ী ফ্যাক্টরিতে প্রোডাক্ট তৈরি থেকে শুরু করে শিপমেন্ট পর্যন্ত পুরো কাজ দেখতে হয় মার্চেন্ডাইজারদের। ফ্যাক্টরির মার্চেন্ডাইজাররা বায়িং হাউসের মাধ্যমে পাওয়া কাজ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তৈরি ও পণ্যের মানের বিষয়টি দেখভাল করেন। বায়িং হাউসের মার্চেন্ডাইজারদের কাছে পণ্য বুঝিয়ে দেওয়া পর্যন্ত তাঁদের কাজ। অনেক ক্ষেত্রে দেশের বাইরে থেকে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ইমপোর্ট করা, এলসি খোলার কাজও করেন ফ্যাক্টরির মার্চেন্ডাইজাররা।

যেমন যোগ্যতা থাকা চাই:

মার্চেন্ডাইজারস ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন টেকনোলজি ও বায়িং হাউস এশিয়ান গ্লোবাল সোর্সিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম মাওলা জানান, মার্চেন্ডাইজার হওয়ার জন্য যেকোনো বিষয়ে স্নাতক হলেই চলে। তবে অগ্রাধিকার পায় টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বা টেক্সটাইলের যেকোনো বিষয়ের ছাত্রছাত্রীরা। মার্চেন্ডাইজারদের বিভিন্ন দেশের বায়ারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হয়। এ জন্য ইংরেজিতে যোগাযোগের দক্ষতা থাকতে হয়। পাশাপাশি অন্য দেশের ভাষা জানা থাকলে বাড়তি যোগ্যতা হিসেবে ধরা হয়। কম্পিউটারেও দক্ষতা থাকা চাই।

যেভাবে চাকরি পাবেন:
বায়িং হাউস ও ফ্যাক্টরিতে মার্চেন্ডাইজার নিয়োগের জন্য পত্রিকায় তেমন বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয় না। অনেক প্রতিষ্ঠান অনলাইন জব পোর্টালের মাধ্যমে সিভি চায়। তবে বেশির ভাগ নিয়োগ হয়ে থাকে ব্যক্তিগত যোগাযোগ ও পরিচিতির মাধ্যমে। বিভিন্ন বায়িং হাউস, ফ্যাক্টরি ও মার্চেন্ডাইজিং পেশায় কর্মরতদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে। মাঈদুল ইসলামের পরামর্শ, বিভিন্ন জব পোর্টালের গার্মেন্ট, টেক্সটাইল বা মার্চেন্ডাইজিং ক্যাটাগরিতে নিয়মিত চোখ রাখতে হবে। বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার প্রথম কয়েক দিনের মধ্যেই অনলাইনে আবেদন করতে হবে। একই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানে সরাসরি সিভি জমা দিয়ে রাখতে পারেন। সাধারণত ভাইভার মাধ্যমেই নিয়োগ দেওয়া হয়। অনেক সময় লিখিত পরীক্ষাও হতে পারে। সে ক্ষেত্রে গার্মেন্ট বা মার্চেন্ডাইজিংসম্পর্কিত প্রশ্ন আসে। বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানে ভাইভা নেওয়া হয় ইংরেজিতে। এতে প্রার্থীর ইংরেজির দক্ষতাও যাচাই হয়ে যায়। নিয়োগের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পায় অভিজ্ঞ বা টেক্সটাইল বিষয়ে পড়াশোনা করা প্রার্থীরা। অনভিজ্ঞ প্রার্থীরাও আত্মবিশ্বাস, এ পেশায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার আগ্রহ দেখাতে পারলে চাকরি পেতে পারেন।

পদোন্নতি:


গোলাম মাওলা জানান, অনভিজ্ঞদের সাধারণত অ্যাসিস্ট্যান্ট মার্চেন্ডাইজার পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। যোগ্যতা অনুযায়ী মার্চেন্ডাইজার, সিনিয়র মার্চেন্ডাইজার ও মার্চেন্ডাইজার ম্যানেজার হিসেবে পদোন্নতি পেতে পারেন। পদোন্নতি হয় কাজ ও দক্ষতার ভিত্তিতে। বায়ারকে আকৃষ্ট করা, সঠিক সময়ে কাজ বুঝিয়ে দেওয়া এ ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখে। কাজের মাধ্যমে নিজের দক্ষতা প্রমাণ করতে পারলে চাকরি শুরুর বছরখানেকের মধ্যেই পদোন্নতি পেয়ে মার্চেন্ডাইজার হতে পারেন অ্যাসিস্ট্যান্ট মার্চেন্ডাইজার।

বেতন ও সুযোগ-সুবিধা:

শুরুতে একজন মার্চেন্ডাইজার ১০ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা বেতন পান। অভিজ্ঞতা বাড়ার সঙ্গে বাড়ে বেতনও। সিনিয়র মার্চেন্ডাইজার বা মার্চেন্ডাইজিং ম্যানেজার দুই লাখ টাকা পর্যন্ত বেতন পেতে পারেন। বেতনের পাশাপাশি বিভিন্ন ভাতাও দেওয়া হয়।

মার্চেন্ডাইজাররা বিভিন্ন দেশে গার্মেন্ট খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মেলা বা প্রদর্শনীতে অংশ নেন। মার্চেন্ডাইজারের কাজে সন্তুষ্ট হলে অনেক সময় বিদেশ ভ্রমণের আমন্ত্রণ জানান বায়ার। এর মাধ্যমে বিভিন্ন দেশে ভ্রমণের সুযোগ পান মার্চেন্ডাইজাররা।

প্রশিক্ষণের খোঁজখবর

স্নাতক শেষে মার্চেন্ডাইজিংয়ের ওপর কোর্স করা যায়। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ছয় মাস থেকে এক বছরমেয়াদি কোর্স আছে। কোর্স করা থাকলে চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে সুবিধা হয়।

বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজিতে (বিইউএফটি) অ্যাপারেল মার্চেন্ডাইজিংয়ে এক বছরমেয়াদি পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমায় খরচ পড়বে ৯১ হাজার টাকা। অ্যাপারেল মার্চেন্ডাইজিংয়ে দুই বছরমেয়াদি এমবিএ করতে চাইলে গুনতে হবে দুই লাখ ৮০ হাজার ৭০০ টাকা। ভর্তি করা হয় স্প্রিং এবং ফল—দুই সেমিস্টারে।

মার্চেন্ডাইজারস ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন টেকনোলজিতে (এমআইএফটি) এক বছরমেয়াদি ডিপ্লোমা কোর্স শুরু হয় জানুয়ারিতে। খরচ পড়বে ৫০ হাজার টাকা। ছয় মাসমেয়াদি এক্সিকিউটিভ কোর্সে খরচ পড়বে ২৫ হাজার, চার মাসের সার্টিফিকেট কোর্সে ১৫ হাজার টাকা। দুটি কোর্সই শুরু হয় জুলাইয়ে।

ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন টেকনোলজিতে (এনআইএফটি) ছয় মাসের অ্যাডভান্স সার্টিফিকেট কোর্সে খরচ পড়বে ৩৫ হাজার টাকা। দুই বছরমেয়াদি এমবিএ কোর্সে শিক্ষার্থীদের সিজিপিএর ওপর কোর্স ফি নির্ভর করে। খরচ সর্বনিম্ন এক লাখ ১৬ হাজার ৫০০ থেকে এক লাখ ৫৪ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এক বছরের ডিপ্লোমায় গুনতে হবে এক লাখ ৬৫ হাজার টাকা।

 যেখানে প্রশিক্ষণ নেবেন:  

১. বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি (বিইউএফটি)
১০৫ এসআর টাওয়ার, উত্তরা, সেক্টর-৭, ঢাকা। ফোন : ৫৮৯৫০৯৮৬, ৫৮৯৫০৯৮৭, ৪৮৯৫০৫৩৫

২.  মার্চেন্ডাইজারস ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন টেকনোলজি (এমআইএফটি)
হাউস-২০, তৃতীয় তলা, শাহ মখদুম এভিনিউ, উত্তরা, সেক্টর-১১, ঢাকা।
ফোন : ৫৫০৮৫২৩৯, ০১৭১৬৬৭২৬৬৩

৩. বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন অ্যান্ড ডিজাইন টেকনোলজি
৩/গ শ্যামলী, রোড-১, ঢাকা-১২০৭।
ফোন : ০১৯৭৯৭৯৯৩৯৩, ০১৫৫২৬৪৪৪৭৯

৪. ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন টেকনোলজি (এনআইএফটি)
৭৩ মহাখালী, ওয়্যারলেস গেট, ঢাকা।
ফোন : ০১৬৭৮৬৬৬৬২৪, ০১৭৩১২২০০৯৯


তথ্যসূত্র: নতুনসময়.কম
Share:

স্ত্রীকে বাজি ধরে হারলেন স্বামী!

প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স

ঢাকা:
বিশ্বের সবচেয়ে দামী ক্রিকেট টুর্নামেন্ট আইপিএলে নিজের স্ত্রীকে নিয়ে বাজি ধরলেন কানপুরের গোবিন্দনগরে এক স্বামী। শেষপর্যন্ত বাজিতে হেরেও যান তিনি।



চলতি আইপিএলের এক ম্যাচে নিজের স্ত্রীকে বাজি রেখে জুয়ার আড্ডায় বসেছিলেন এ ব্যক্তি।

অভিযোগ উঠে, এরপরই জুয়ারি রবীন্দ্র সিং ও তার লোকজন ওই গৃহবধূকে নির্যাতন করতে শুরু করে। পরিস্থিতি জটিল হলে, পুলিশের কাছে অভিযোগ জানান স্বামী।

পুলিশ জানায়, গৃহবধূর স্বামী, শেয়ার বাজারে সমস্ত টাকা খুইয়ে ফেলেন। শেষে আইপিএলএর জুয়ায় নিজের স্ত্রীকেই বাজি রাখেন। অথচ, সেখানেও বাজি হেরে যায় তিনি।

এদিকে এ ঘটনার পর স্বামীর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তুলেছেন ওই গৃহবধূ। তিনি বলেন, পাঁচ বছর আগে তাদের বিয়ে হয়। এরপর থেকেই নানাভাবে তার ওপর অত্যাচার চালায় স্বামী। এমনকি, বাপের বাড়ি থেকে পাওয়া সব গয়নাও জোর করে তার কাছ থেকে নিয়ে নিয়ে খুড়িয়ে ফেলে স্বামী।

তথ্যসূত্র: নতুনসময়.কম
Share:

AD

Popular Posts

আগামীকালের ইফতার সময়

AD

Blog Archive

Definition List

Support

আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে

Name

Email *

Message *

বিজ্ঞাপন