আন্তর্জাতিক ডেক্স। প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম
৫০০ কোটির বেশি রুপি খরচ করে ভারতের ইস্পাত সম্রাট লক্ষী মিত্তাল তার ২৩ বছর বয়সী মেয়ের বিয়ে দিয়েছিলেন ব্যাংকার অমিত ভাটিয়ার সঙ্গে।কিন্তু ২০০৪ সালে হওয়া বিশ্বের এই মহার্ঘ্য স্বপ্নসম বিয়ে দীর্ঘস্থায়ী হলো না।
মেয়েকে কথা দিয়েছিলেন তার বিয়ের কথা অনেক দিন মনে রাখবে দুনিয়া। মেয়েকে দেওয়া সেই কথা অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছিলেন মিত্তাল। ২০০৪ সালে তার একমাত্র মেয়ে বানিশার বিয়ে হয় প্যারিসে। কিন্তু এক দশক পূর্ণ হওয়ার আগেই বিবাহ বিচ্ছেদ মামলা আদালতে ওঠে। শেষ পর্যন্ত ২০১৪ সালে আলাদা হয়ে যান বানিশা-অমিত।
৫০০ কোটির বেশি ভারতীয় রুপি খরচ করে মিত্তাল তার মেয়েকে বিয়ে দেন। প্যারিসে বিয়ের অনুষ্ঠান হলেও কলকাতা থেকে শেফ মুন্না মহারাজ গিয়ে রান্নার দায়িত্ব নিয়েছিলেন। সব মিলিয়ে‚ ভার্সেই প্রাসাদকে চতুর্দশ লুইয়ের রাজত্বকালের থেকে কোনো অংশে কম করেননি লক্ষ্মী মিত্তাল।
বিয়ের পোশাক বানিয়েছিলেন দুনিয়ার সেরা ডিজাইনাররা। লুভর মিউজিয়ামের উল্টোদিকে বসেছিল সংগীত-এর আসর। কোরিওগ্রাফার ফারাহ খান শিখিয়েছিলেন নাচের ঝটকা।বিয়ের আসর বসেছিল ঐতিহাসিক ভ্য লো ভক্নতে এস্টেটে। ভারত থেকে শিল্পীরা গিয়ে বানিয়েছিলেন উদ্যানের সরোবরে নকল পদ্ম। সেই প্রস্ফুটিত পদ্মে বসে বিয়ে করেছিলেন বানিশা-অমিত। মণ্ডপ সাজাতে হল্যান্ড থেকে গিয়েছিলেন ফ্লোরিস্টরা। অতিথিদের রাজকীয়ভাবে রাখার জন্য খরচ হয়েছিল কয়েক কোটি রুপি। ঐশ্বরিয়া রাইয়ের নাচ ছিল বিয়ের রাতের মূল আকর্ষণ।
কিন্তু ২০০৪ সালে হওয়া বিশ্বের এই মহার্ঘ্য স্বপ্নসম বিয়ে দীর্ঘস্থায়ী হয়নি।এক দশক পূর্ণ হওয়ার আগেই ২০১৪ সালে আলাদা হয়ে যান বানিশা-অমিত।
তথ্য: সংগৃহীত
৫০০ কোটির বেশি রুপি খরচ করে ভারতের ইস্পাত সম্রাট লক্ষী মিত্তাল তার ২৩ বছর বয়সী মেয়ের বিয়ে দিয়েছিলেন ব্যাংকার অমিত ভাটিয়ার সঙ্গে।কিন্তু ২০০৪ সালে হওয়া বিশ্বের এই মহার্ঘ্য স্বপ্নসম বিয়ে দীর্ঘস্থায়ী হলো না।
মেয়েকে কথা দিয়েছিলেন তার বিয়ের কথা অনেক দিন মনে রাখবে দুনিয়া। মেয়েকে দেওয়া সেই কথা অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছিলেন মিত্তাল। ২০০৪ সালে তার একমাত্র মেয়ে বানিশার বিয়ে হয় প্যারিসে। কিন্তু এক দশক পূর্ণ হওয়ার আগেই বিবাহ বিচ্ছেদ মামলা আদালতে ওঠে। শেষ পর্যন্ত ২০১৪ সালে আলাদা হয়ে যান বানিশা-অমিত।
৫০০ কোটির বেশি ভারতীয় রুপি খরচ করে মিত্তাল তার মেয়েকে বিয়ে দেন। প্যারিসে বিয়ের অনুষ্ঠান হলেও কলকাতা থেকে শেফ মুন্না মহারাজ গিয়ে রান্নার দায়িত্ব নিয়েছিলেন। সব মিলিয়ে‚ ভার্সেই প্রাসাদকে চতুর্দশ লুইয়ের রাজত্বকালের থেকে কোনো অংশে কম করেননি লক্ষ্মী মিত্তাল।
বিয়ের পোশাক বানিয়েছিলেন দুনিয়ার সেরা ডিজাইনাররা। লুভর মিউজিয়ামের উল্টোদিকে বসেছিল সংগীত-এর আসর। কোরিওগ্রাফার ফারাহ খান শিখিয়েছিলেন নাচের ঝটকা।বিয়ের আসর বসেছিল ঐতিহাসিক ভ্য লো ভক্নতে এস্টেটে। ভারত থেকে শিল্পীরা গিয়ে বানিয়েছিলেন উদ্যানের সরোবরে নকল পদ্ম। সেই প্রস্ফুটিত পদ্মে বসে বিয়ে করেছিলেন বানিশা-অমিত। মণ্ডপ সাজাতে হল্যান্ড থেকে গিয়েছিলেন ফ্লোরিস্টরা। অতিথিদের রাজকীয়ভাবে রাখার জন্য খরচ হয়েছিল কয়েক কোটি রুপি। ঐশ্বরিয়া রাইয়ের নাচ ছিল বিয়ের রাতের মূল আকর্ষণ।
কিন্তু ২০০৪ সালে হওয়া বিশ্বের এই মহার্ঘ্য স্বপ্নসম বিয়ে দীর্ঘস্থায়ী হয়নি।এক দশক পূর্ণ হওয়ার আগেই ২০১৪ সালে আলাদা হয়ে যান বানিশা-অমিত।
তথ্য: সংগৃহীত
0 comments:
Post a Comment