
বইটি সম্পর্কে মাহতাব
হোসেন বলেন,
‘অনেকগুলো অপূর্ণ গল্প ছিল। তিথি,
বেলা, রুপা,
দীপা, ফাইজাদের
গল্প। বিভিন্ন
পত্রপত্রিকায় প্রকাশের সময় অপূর্ণ রেখেছিলাম।
এই বইয়ে
গল্পগুলোকে শেষ করার চেষ্টা করেছি।
সবগুলো গল্পকে
নিজের ভাষায়,
আমি যেভাবে
অন্যের সঙ্গে
কথা বলি
সেভাবেই উপস্থাপন
করার চেষ্টা
করেছি। চেষ্টা
করেছি সাবলীল
ও প্রাঞ্জল
করার। চেষ্টা
করেছি দুর্বোধ্যতাকে
এড়িয়ে যাওয়ার’।
`তনিমার সুইসাইড নোট`
এই গল্পটি
একেবারে ভিন্ন
ধরণের জানিয়ে
মাহতাব হোসেন
বলেন, ‘মেডিক্যাল
কলেজ শিক্ষার্থী
তনিমা সুইসাইড
করার পরিকল্পনায়
সুইসাইড নলেখে,
এই সুইসাইড
নোটকে কেন্দ্র
করে গল্পটি।
তনিমা মেডিক্যাল
কলেজের শিক্ষার্থী
হলেও আমার
মনে হয়
অন্তত এই
গল্পটা প্রত্যেক
মেয়েদের পড়া
দরকার। একই
সাথে অভিভাবকদের
জানা প্রয়োজন
তাদের মেয়েদের
ফিলিংসটা। চেষ্টা করেছি খুব কাছ
থেকে গল্পগুলো
বলার’।
বর্তমানে মাহতাব হোসেন দৈনিক কালের কণ্ঠে
সহসম্পাদক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন
0 comments:
Post a Comment