![]() |
লোটাস কামাল |
প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম ডেক্স: পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, আমি যা বলি তা কোন অ্যাজামশন থেকে বলি না। ‘আই টক বেইজ অন ফ্যাক্ট’। আমি যা বলি সেটাই আসল জিনিস।
সোমবার (২৫ এপ্রিল) জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ফখরুল ইমামের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
সম্প্রতি বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি অর্জন প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেছিলেন, আমরা ৭.০৫ ভাগ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে সক্ষত হবো। মন্ত্রীর এই কথার প্রসঙ্গ টেনে প্রশ্নকর্তা বলেন এটা কতটুক যৌক্তিক?
উত্তরে পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, কিছুদিন আগে বিশ্ব ব্যাংক বলছে ৬.৩ ভাগ অর্জন করতে পারবো, এর কিছুদিন পর তারাই আবার বলেছে বলেছে ৬.৬ ভাগ। আইএমএফ বলেছে ৬.৭ ভাগ, এডিপি বলেছে ৬.৭, আর হংকং সাংহাই ব্যাংক বলেছে এই বছর আমরা ৭ ভাগ অর্জন করতে পারবো। এরা আমাদের দাতাগোষ্ঠী। তারা তাদের নিজস্ব প্রজেকশন থেকে এসব কথা বলে। কিন্তু যা বলবো সেটা হলো আসল জিনিস।
তিনি বলেন, হোয়েন আই টক, আই টক বেইজ অন ফ্যাক্ট। আমি বলি পরিসংখ্যান ব্যুরোতে যে ডাটা মেইনটেইন করা হয়, সেই তথ্য থেকে। সেটি হচ্ছে আসল জিনিস। আমি যে তথ্য দেই সেগুলো অনুমান নির্ভর না, ডাটার ভিত্তিতেই তথ্য দেই।
কামাল বলেন, আমি বেইজ অন অ্যাজামশন থেকে কোনো কোন তথ্য দেই না। সেখানে কোন তথ্যের পরিবর্তন করা হয় না। তবে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ কারো সাথেই আমাদের তথ্যের অমিল হবে না। বরং মিল হবে বছরান্তে, সেটা আমরা দেখতে পাবো।
তিনি আরও বলেন, আমি বলেছি ৭.০৫ ভাগ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারবো। এ পর্যন্ত এ নিয়ে বিশ্বব্যাংক কখনো আপত্তি করেনি, একবারও তারা বলেনি আমরা অর্জন করতে পারবো না। বরং তারা কতগুলো আশঙ্কা করে বলেছে এগুলো আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে আমরা অর্জন করবো। তাই আমি সার্টেনলি যে নম্বর দিয়েছি তা আমরা অর্জন করবো। বিশ্বব্যাংক আমার এই ফিগার মানবেই।
সরকার দলীয় সদস্য আব্দুল মান্নানের অপর এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, সময় এখন আমাদের, সময় এখন বাংলাদেশের। আমাদের বিনিয়োগের পরিমাণ কমেনি।
বিনিয়োগের পরিসংখ্যান তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, এখন থেকে ৬ বছর আগে আমাদের বিনিয়োগ ছিল ২৭ ভাগ, এখন বেড়ে তা দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৮৯ ভাগ। আমাদের সরকার দায়িত্ব নেওয়ার সময় ২০০৮-০৯ সালে বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ২৩ বিলিয়ন ডলার, এখন তা দাঁড়িয়েছে ৬৪ বিলিয়ন ডলার। তবে প্রাইভেট সেক্টরে কয়েক পয়েন্ট কমেছে, যেটা কমেছে সেটা পাবলিক কভার করেছে।
মন্ত্রী বলেন, সারা বিশ্বেই প্রাইভেট সেক্টর একটু স্লো হয় তখন সরকারকেই চালকের আসনে বসতে হয়। সেই কাজটিই বাংলাদেশ সরকার করে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকার দায়িত্ব গ্রহণের সময় এডিপি বাস্তবায়নের পরিমাণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা। গতবার আমরা বাস্তবায়ন করেছি ৭৫ হাজার কোটি, এবার বাস্তবায়ন করবো ৯৪ হাজার কোটি টাকা। তাই আমাদের বিনিয়োগ কমেনি।
সোমবার (২৫ এপ্রিল) জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ফখরুল ইমামের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
সম্প্রতি বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি অর্জন প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেছিলেন, আমরা ৭.০৫ ভাগ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে সক্ষত হবো। মন্ত্রীর এই কথার প্রসঙ্গ টেনে প্রশ্নকর্তা বলেন এটা কতটুক যৌক্তিক?
উত্তরে পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, কিছুদিন আগে বিশ্ব ব্যাংক বলছে ৬.৩ ভাগ অর্জন করতে পারবো, এর কিছুদিন পর তারাই আবার বলেছে বলেছে ৬.৬ ভাগ। আইএমএফ বলেছে ৬.৭ ভাগ, এডিপি বলেছে ৬.৭, আর হংকং সাংহাই ব্যাংক বলেছে এই বছর আমরা ৭ ভাগ অর্জন করতে পারবো। এরা আমাদের দাতাগোষ্ঠী। তারা তাদের নিজস্ব প্রজেকশন থেকে এসব কথা বলে। কিন্তু যা বলবো সেটা হলো আসল জিনিস।
তিনি বলেন, হোয়েন আই টক, আই টক বেইজ অন ফ্যাক্ট। আমি বলি পরিসংখ্যান ব্যুরোতে যে ডাটা মেইনটেইন করা হয়, সেই তথ্য থেকে। সেটি হচ্ছে আসল জিনিস। আমি যে তথ্য দেই সেগুলো অনুমান নির্ভর না, ডাটার ভিত্তিতেই তথ্য দেই।
কামাল বলেন, আমি বেইজ অন অ্যাজামশন থেকে কোনো কোন তথ্য দেই না। সেখানে কোন তথ্যের পরিবর্তন করা হয় না। তবে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ কারো সাথেই আমাদের তথ্যের অমিল হবে না। বরং মিল হবে বছরান্তে, সেটা আমরা দেখতে পাবো।
তিনি আরও বলেন, আমি বলেছি ৭.০৫ ভাগ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারবো। এ পর্যন্ত এ নিয়ে বিশ্বব্যাংক কখনো আপত্তি করেনি, একবারও তারা বলেনি আমরা অর্জন করতে পারবো না। বরং তারা কতগুলো আশঙ্কা করে বলেছে এগুলো আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে আমরা অর্জন করবো। তাই আমি সার্টেনলি যে নম্বর দিয়েছি তা আমরা অর্জন করবো। বিশ্বব্যাংক আমার এই ফিগার মানবেই।
সরকার দলীয় সদস্য আব্দুল মান্নানের অপর এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, সময় এখন আমাদের, সময় এখন বাংলাদেশের। আমাদের বিনিয়োগের পরিমাণ কমেনি।
বিনিয়োগের পরিসংখ্যান তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, এখন থেকে ৬ বছর আগে আমাদের বিনিয়োগ ছিল ২৭ ভাগ, এখন বেড়ে তা দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৮৯ ভাগ। আমাদের সরকার দায়িত্ব নেওয়ার সময় ২০০৮-০৯ সালে বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ২৩ বিলিয়ন ডলার, এখন তা দাঁড়িয়েছে ৬৪ বিলিয়ন ডলার। তবে প্রাইভেট সেক্টরে কয়েক পয়েন্ট কমেছে, যেটা কমেছে সেটা পাবলিক কভার করেছে।
মন্ত্রী বলেন, সারা বিশ্বেই প্রাইভেট সেক্টর একটু স্লো হয় তখন সরকারকেই চালকের আসনে বসতে হয়। সেই কাজটিই বাংলাদেশ সরকার করে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকার দায়িত্ব গ্রহণের সময় এডিপি বাস্তবায়নের পরিমাণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা। গতবার আমরা বাস্তবায়ন করেছি ৭৫ হাজার কোটি, এবার বাস্তবায়ন করবো ৯৪ হাজার কোটি টাকা। তাই আমাদের বিনিয়োগ কমেনি।
সূত্র: বাংলানিউজ
0 comments:
Post a Comment