মো: মাসুদ রানা, প্রথম আলো টোয়েন্টিফোর.কম
নাঙ্গলকোট: কুমিল্লা জেলার নাঙ্গলকোট উপজেলার দৌলখাঁড় ইউনিয়নে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নির্বাচিত চেয়ারম্যান জনাব এনকেএম সিরাজুল ইসলাম একজন খ্যাতিমান ও অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। বতমান সরকারের পরিকল্পনামন্ত্রী জনাব আ.হ.ম মোস্তফা কামালের (লোটাস কামাল) অত্যন্ত আস্থাভাজন হিসেবে গত ২০১৫ সালের জুন মাসে নির্বাচিত হয়ে চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।
রাজনীতিতে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে ছাত্রলীগের সদস্য হিসেবে ছাত্রজীবনেই তিনি রাজনৈতিক অঙ্গণে পদচারণা শুরু করেন। পরবর্তীতে রাজনীতির পাশাপাশি ১৯৭৯ সালে বটতলী এ. মতিন উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে মহান পেশায় নিজেকে যুক্ত করেন।
রাজনীতে সিরাজুল আলম বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার, স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন, গনতন্ত্র রক্ষার আন্দোলন, সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলনসহ বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। সিরাজুল আলমের অমায়িক ব্যবহার ও নি:অহংকারী হওয়ার কারণে ছাত্র, যুবক, সুধিজন, গুনীজনসহ আওয়ামী ঘরানার বাইরেও অন্যান্য মতাদর্শীদের কাছে তিনি সমানভাবে সমাদৃত। গায়ের রং কালো হলেও মনটা তার একদম সাদা। তাই এলাকায় অনেকেই তাকে ‘কালো মানিক’ বলে ডাকেন।
রাজনীতে সিরাজুল আলম বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার, স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন, গনতন্ত্র রক্ষার আন্দোলন, সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলনসহ বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। সিরাজুল আলমের অমায়িক ব্যবহার ও নি:অহংকারী হওয়ার কারণে ছাত্র, যুবক, সুধিজন, গুনীজনসহ আওয়ামী ঘরানার বাইরেও অন্যান্য মতাদর্শীদের কাছে তিনি সমানভাবে সমাদৃত। গায়ের রং কালো হলেও মনটা তার একদম সাদা। তাই এলাকায় অনেকেই তাকে ‘কালো মানিক’ বলে ডাকেন।

বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে সিরাজুল আলমের সক্রিয় অংশগ্রহনের কারণে আশির দশকে তাকে দৌলখাঁড় ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্বে দেয়া হয়। সেই দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনের পর তিনি একাধারে দৌলখাঁড় ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারন সম্পাদক ও সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।
পরবর্তীতে নাঙ্গলকোটের এক সময়ের জনপ্রিয় সংসদ সদস্য মরহুম জয়নাল আবেদীন ভূঁইয়া তাকে নাঙ্গলকোট থানা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব প্রদান করেন। উক্ত দায়িত্বের পর তিনি একাধারে থানা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক ও যুগ্ম –সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেন।
রাজনীতির পাশাপাশি সিরাজুল আলম সমাজসেবক ও জনদরদী ব্যক্তিত্ব হিসেবেও সুপরিচিত। সামাজিক উন্নয়নমূলক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে তাঁর সংশ্লিষ্টতা রয়েছে, তিনি বিভিন্নভাবে এলাকার গরীব-দুঃখী অসহায় মানুষকে পৃষ্ঠপোষকতা করে আসছেন বিভিন্ন শিক্ষা, সংস্কৃতি ও সামাজিক সংগঠনের দায়িত্বও নিষ্ঠার সাথে পালন করছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: বটতলী সমাজ কল্যান সমিতির সভাপতি, বটতলী ইয়ুথ ওয়েল ফেয়ার সোসাইটির চেয়ারম্যান, বটতলী মুজিব সেনা ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা, দৌলখাঁড় অনুসারী ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা, আইটপাড়া আজিজিয়া আলিম মাদ্রাসার গভনিং বড়ির সভাপতি, কাশিপুর নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন।
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জননেত্রী শেখ হাসিনার ভিশন-২০২১ রূপকল্প বাস্তবায়নে স্থানীয় সাংসদ ও সরকারের পরিকল্পনা মন্ত্রী আ.হ.ম মোস্তফা কামালের (লোটাস কামাল)সহযোগীতায় এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন কর্াকান্ড চালিয়ে যাচ্ছেন। তাই আগামীতেও কালো মানিক খ্যাত সিরাজুল আলমকে চেয়ারম্যান হিসেবে পাওয়ার আশা করছেন স্থানীয় লোকজন।
0 comments:
Post a Comment